শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার চিফ কো-অর্ডিনেটর ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. একরামুল হামিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মো. হাসিবুর রহমান নামে ওই শিক্ষার্থী নিজের ইউনিট ‘এ’-তে (মানবিক, রোল-৫৪২৩৩) পেয়েছেন মাত্র ২০ নম্বর।
‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার চিফ কো-অর্ডিনেটর ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন একরামুল হামিদ বলেন, হাসিব এ ইউনিটে মাত্র ২০ নম্বর পেয়েছেন। কিন্তু সি ইউনিটে তিনি সর্বোচ্চ নম্বর ৮০ পেয়েছেন। এ তথ্যটি জানার পর সন্দেহ থেকে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে তাকে ঠাণ্ডা মাথায় সবকিছু চিন্তা করে পরদিন সকালে এসে আসল তথ্য জানাতে বলা হয়। কিন্তু তারপর দু’দিন হয়ে গেলেও তিনি আসেননি। তার ফোন নম্বরও বন্ধ।
তিনি আরও বলেন, সেদিন তার হাতের লেখাও পরীক্ষা করা হয়েছে। তার হাতের লেখাও সন্দেহজনক মনে হয়েছে। সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর জিজ্ঞাসা করেছিলাম, তাতেও তিনি খুব বেশি উত্তর দিতে পারেননি। একটু গরমিল মনে হয়েছে। পরে তার ‘এ’ ও ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষার দু’টি খাতাও দেখা হয়েছে। সেখানেও তার হাতের লেখায় গড়মিল দেখা গেছে। সবমিলিয়ে জালিয়াতির সন্দেহে তার ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করেছি।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৯, ২০১৯
আরএ