ইসির উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক পরিপত্র জারি করে এরইমধ্যে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে- রাজনৈতিক দলের মনোনীত মেয়র প্রার্থীর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারী বা তাদের কাছ থেকে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির স্বাক্ষরিত এক মর্মে একটি প্রত্যয়নপত্র থাকবে যে, ওই প্রার্থীকে দল থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ যে, একাধিক ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিলে সংশ্লিষ্ট দলের সব প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল বলে গণ্য হবে। এক্ষেত্রে প্রার্থী মনোনয়নে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি নাম, পদবী, নমুনা স্বাক্ষর একটি চিঠি তফসিল ঘোষণার সাত দিনের মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে পাঠাতে হবে। যে চিঠির অনুলিপি দিতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।
মো. আতিয়ার রহমান বাংলানিউজকে বলেন, মেয়র পদে দলীয়ভাবে নির্বাচন হয় বলে, কেবল এই পদের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ক্ষেত্রেই দলগুলোকে এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। ১৬ ফেব্রুয়ারি তফসিল হয়েছে। তাই ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম জানানোর সময় শেষ হবে ২২ ফেব্রুয়ারি।
এদিকে মেয়র পদে স্বতন্ত্র থেকে প্রার্থী হতে হলে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে তিনশ ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষরের তথ্য জমা দিতে হবে।
ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২৭ ফেব্রুয়ারি, মনোনয়নপত্র বাছাই ১ মার্চ, আপিল ২ থেকে ৪ মার্চ, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ৮ মার্চ, প্রতীক বরাদ্দ হবে ৯ মার্চ। আর ভোটগ্রহণ হবে ২৯ মার্চ।
এদিন বগুড়া-১ এবং যশোর-৬ আসনের উপ-নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হবে।
চট্টগ্রাম সিটির নির্বাচন পুরোটাই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) সম্পন্ন করবে ইসি। ভোটগ্রহণ হবে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২০
ইইউডি/জেডএস