একটা লম্বা সফর। উপস্থাপিকা নাবিলা থেকে আয়নাবাজির হৃদি হয়ে ওঠা- এটা একটা ‘জার্নি’ না হয়ে পারেই না! ‘আয়নাবাজি’ নাবিলার প্রথম ছবি।
হৃদি চরিত্রটি নিয়ে নাবিলার দৌড়-ঝাঁপ-পরিশ্রম-ভাবনার অধ্যায় আপাতত শেষ। তবে যেটি শুরু হলো, সেটি হচ্ছে- অপেক্ষা। এ অপেক্ষা ছবি মুক্তির, সফলভাবে উৎরে যাওয়ার। দৃশ্যধারণের শেষ দিনে নাবিলা নিজেকে আবিষ্কার করছেন ‘ইমোশনাল’ হিসেবে। জানাচ্ছেন, আয়নাবাজির এ দীর্ঘ যাত্রার প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ তার সারাজীবন মনে থাকবে।
‘আয়নাবাজি’ অমিতাভ রেজার ছবি। মুখ্য চরিত্রে রয়েছেন চঞ্চল চৌধুরী। আজ গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারের কাছাকাছি একটি স্থানে চলছিলো ছবিটির ক্যামেরা। এদিনের ক্যামেরা ক্লোজ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই হৃদির অধ্যায়ও ক্লোজ! এ হৃদি নাবিলা। হৃদি চরিত্রে তিনি অভিনয় করেছেন এতে।
ছবিটির কাহিনী লিখেছেন সৈয়দ গাউসুল আলম শাওন, চিত্রনাট্য অনম বিশ্বাসের। তিনি ও আদনান আদীব খান লিখেছেন সংলাপ। আর দু’তিন দিন কাজ হলেই শেষ হবে ‘আয়নাবাজি’র পুরো দৃশ্যধারণ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১০ ঘণ্টা, আগস্ট ২৫, ২০১৫
কেবিএন/