বুধবার (২৫ জানুয়ারি) উত্তরার একটি রেস্তোরাঁয় অনুষ্ঠিত সভাটি উপস্থাপনা করেন নওশীন। তিনি বলেন, ‘আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেই ঠিক করেছি যে ধারাবাহিকভাবে কার্যনির্বাহী সদস্যরা নিজেরা পর্যায়ক্রমে এক একটি সভার সঞ্চালক হবো।
সংগঠনটির সভাপতি আব্দুন নূর তুষার ও সাধারণ সম্পাদক আনজাম মাসুদের নেতৃত্বে সম্মিলিত আলোচনায় কয়েকটি প্রস্তাব গৃহীত হয়। একই সঙ্গে সংগঠনটির গঠনতন্ত্র প্রণয়নের ব্যাপারেও খন্দকার ইসমাইলকে আহ্বায়ক করে সৈকত সালাহউদ্দিন, আরজে শারমিনসহ পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়।
এ ছাড়া মাসিক চাঁদা ও বার্ষিক বনভোজনের ব্যাপারে অর্থ সম্পাদক আলিফ আলাউদ্দিন ও নতুন সদস্য নেওয়ার ব্যাপারে দপ্তর সম্পাদক শফিউল আলম বাবুকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। পাশাপাশি তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক হিসেবে তানভীর তারেক ও কার্যনির্বাহী সদস্য তালিকায় আলিফ চৌধুরীর নাম যোগ হয়।
সাংগঠনিক সম্পাদক দেবাশীষ বিশ্বাস বলেন, ‘উপস্থাপকদের কোনো কমিউনিটি ছিলো না। সেই জায়গা থেকে আমরা শোবিজে বা জাতীয় স্বীকৃতিতে এর একটি ভিত গড়ে তুলতে চাই। সেই লক্ষেই সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করছি। ’
অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন ফারহানা নিশো, আরজে সায়েম, মারিয়া নূর, শান্তা জাহান ও শ্রাবণ্য তৌহিদা। আলোচনা ও আড্ডার পর ভুরিভোজ এবং সংগীতানুষ্ঠান হয়। গানের পর্বটি সঞ্চালনা করেন খন্দকার ইসমাইল।
বাংলাদেশ সময়: ২১১২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০১৭
এসও/জেএইচ