এরপর দুপুর সাড়ে ১২ টায় এফডিসির জহির রায়হান ভিআইপি প্রজেকশনের সামনে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
টেলি সামাদকে শেষবারের মতো দেখতে এফডিসিতে আসেন- তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, তথ্যসচিব আব্দুল মালেক, সংসদ সদস্য ও চিত্রনায়ক আকবর পাঠান ফারুক, আলমগীর, জায়েদ খান, চিত্রপরিচালক মুশফিকুর রহমান গুলজার, অভিনেতা অমিত হাসান, সম্রাট, আলীরাজ, চিত্রনায়িকা অঞ্জনা, নাসরিন, সঙ্গীতশিল্পী ফকির আলমগীর, টেলি সামাদের ছেলে দিগন্ত সামাদ ও মেয়ে সোহেলী সামাদসহ আরও অনেকে।
তথ্য মন্ত্রণালয়, বিএফডিসি, প্রযোজক সমিতি, শিল্পী সমিতিসহ ও বেশ কয়েকটি সংগঠনের পক্ষ থেকে টেলি সামাদের মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
টেলি সামাদ সম্পর্কে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, টেলি সামাদ অনেক বড় মাপের একজন শিল্পী ছিলেন। তাকে হারানোর ক্ষতি কখনো পূরণ হবে না।
জানাজা শেষে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে মুন্সিগঞ্জে, তার নিজ গ্রাম নয়াগাঁওতে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে চিরশায়িত করা হবে।
এর আগে শনিবার (০৬ এপ্রিল) বাদ মাগরিব ধানমন্ডির তাকওয়া মসজিদে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বাদ এশা পশ্চিম রাজারবাজার মসজিদ এবং রাত সাড়ে ১০টায় মগবাজারের দিলু রোডে টেলি সামাদের তৃতীয় জানাজা হয়।
শনিবার (০৬ এপ্রিল) দুপুর দেড়টার দিকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে বর্ষীয়ান এই অভিনেতা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৭, ২০১৯
জেআইএম/ওএফবি
আরও পড়ুন
**মুন্সিগঞ্জে বাবা-মায়ের পাশে শায়িত হবেন টেলি সামাদ
**চলে গেলেন টেলি সামাদ