ঢাকা: ‘ফটো পাঠান বাংলানিউজে’ ঘোষণায় সাড়া দিয়ে অসংখ্য পাঠক তাদের শখের ক্যামেরায় বা স্মার্টফোনে তোলা ফটো পাঠাচ্ছেন বাংলানিউজে। সবার ফটো ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ হবে।
নাম, ঠিকানা ও ক্যাপশন না থাকায় অনেক ফটোই আমরা প্রকাশ করতে পারছি না। আর সেরা ছবি বাছাইয়েও সমস্যা হচ্ছে। যার ফটোর সঙ্গে যতো বেশি তথ্য থাকছে, তার ফটোই বাছাইয়ে এগিয়ে থাকছে বেশি। কাজেই, আর ভুল না করে আপনার পাঠানো ফটোর সঙ্গে প্রয়োজনীয় তথ্য জুড়ে দিন। আর নিজের ফটো দেখতে চোখ রাখুন ‘বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ’ শীর্ষক বিশেষ আয়োজনে।
বর্ষা মৌসুমে টাঙ্গুয়ার হাওরে থাকে উপচে পড়া যৌবন। সুনামগঞ্জ থেকে ছবিটি পাঠিয়েছেন আব্দুল্লাহ-আল-মারুফ।
যে সৌন্দর্য অফুরন্ত! কিছু সৌন্দর্য চোখকে বিশ্বাস করাতে সত্যি কষ্ট হয়। এপারে সিলেটের পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ নীলাভ জল। ওপারে মেঘালয়ের মেঘাচ্ছন্ন উঁচু পাহাড়। মাঝের সবুজ এর অলংকার। ঢাকার শখের ফটোগ্রাফার ফুয়াদ পাশার তোলা।
সারাদিন আলো বিলিয়ে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরছে সূয্যি মামা। সূর্যাস্তের এই চিরন্তন রূপের পরশ নিতে নিতেই মানুষ চলছে নিজের ডেরায়। কক্সবাজার সৈকতে তোলা ছবিটি নারায়ণগঞ্জের আনোয়ার হাসানের।
নাম না জানা রূপসী পাখির ছবিটি চট্টগ্রাম শহরের উজির আলী শাহ লেন থেকে তুলে পাঠিয়েছেন আসওয়াদ আরাফ।
রাজধানীর কংক্রিটের মধ্যেও অস্তগামী সূর্যের রূপের ঝলক! ছবিটি কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে মান্নান তালুকদার তুলেছেন।
দীঘির জলে বটের শাখা। আলো-ছায়ার কম্পজিশনে ছবিটি ফরিদপুর, পাবনা থেকে পাঠিয়েছেন রবিউল।
কাজ শেষে ঘরে ফেরা মাঝি। অস্তগামী সূর্যই যেন বলে দিচ্ছে, এবার সময় হলো ঘরে ফেরার। পাটুরিয়া ঘাট থেকে ছবিটি তুলেছেন সাভারের শাহেদ আহমেদ।
শারদীয় মেঘের আড়ে সূর্যের লুকোচুরি খেলা। সুবর্নচর নোয়াখালী থেকে দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করেছেন নয়ন।
রেললাইন বহে সমান্তরাল ...... গ্রামের বুক চিরে রেললাইন চলছে মাইলের পর মাইল। বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার সুজাইইতপুর গ্রাম থেকে স্মার্টফোনের ক্যামেরায় ছবিটি এস এম শামসুজ্জোহা কবীরের তোলা।
মধ্যদুপুরে দুরন্ত শিশুদের অনাবিল উচ্ছ্বাস। ফেনী থেকে সোলায়মান হাজারী ডালিমের তোলা ছবি।
কক্সবাজারের সোনাদিয়া দ্বীপ সৈকতে ঘুরে বেড়ানো লাল কাঁকড়া। কক্সবাজার থেকে সৌখিন ফটোগ্রাফার লোকমান হাকিমের পাঠানো।
পূব আকাশে রংধনু। চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ থেকে কামরুজ্জামান টুটুলের ক্যামেরায়। এটি সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার রামেশ্বরগাঁতী গ্রামের মেঠো পথ। পাশ দিয়েই চলে গেছে একটি খাল। একসময় পাশের বয়লা বিলে একটু পানি বেশি হলেই এ খালটিতে চলে আসতো। দুর্গম নাড়ুয়া, বেংনাই, মিত্রতেঘুরিসহ বেশ কয়েকটি মানুষ এ খাল দিয়ে ছোট-বড় নৌকা যোগে গ্রামপাঙ্গাশী বাজারে যাতায়াত করতেন। এখন নিয়মিত পানি না থাকায় এ চিত্র আর দেখা যায়না।
এখন রাস্তাটি উঁচু হয়েছে, কয়েকটি জায়গায় ব্রিজ-কালভার্ট হয়েছে। গ্রামপাঙ্গাশী বাজার টু রামেশ্বরগাঁতী হয়ে ঘুড়কা পর্যন্ত এ রাস্তাটি পাকাকরণ তালিকায়ও রয়েছে। শৌখিন ফটোগ্রাফার শফিকুর রহমান দীপুর ক্যামেরায় ধরা পড়েছে গ্রামবাংলার এ চিত্র।
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-১১
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-১০
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-৯
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-৮
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-৭
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-৬
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-৫
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-৪
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-৩
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-২
** বাংলানিউজ পাঠকের ক্যামেরায় বাংলাদেশ-১
** ফটো পাঠান বাংলানিউজে
বাংলাদেশ সময়: ১১৫০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৪