গত ১৮ সেপ্টেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য এ দিন নির্ধারণ করেছিলেন ঢাকার ছয় নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক কেএম ইমরুল কায়েস।
রায় ঘোষণার আগে চার্জশিটের ২৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত।
২০০৭ সালের ৯ জুলাই সম্পদ বিবরণী দুদকে দাখিল করতে বাহাউদ্দিন নাছিমের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করে দুদক। বাহাউদ্দিন নাছিমের মা নোটিশটি গ্রহণ করেন। এরপর ১৭ জুলাই নাছিম তার মা নুর জাহান বেগমের মাধ্যমে দুদকে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করেন।
সম্পদ বিবরণী যাচাই করে বাহাউদ্দিন নাছিম ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে এক কোটি ৮৩ লাখ এক হাজার ৬৪৬ টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং ১৭ লাখ ৫৯ হাজার ৭৮ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়।
২০০৭ সালের ২১ নভেম্বর দুদকের উপপরিচালক বেনজীর আহম্মদ রমনা থানায় বাহাউদ্দিন নাছিম ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।
বাহাউদ্দিন নাছিমের স্ত্রী ডাক্তার সুলতানা শামীমা চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে অব্যাহতি দিয়ে ২০০৮ সালের ৮ অক্টোবর বাহাউদ্দিন নাছিমের বিরুদ্ধে দুদকের সহকারী পরিচালক রফিকুল ইসলাম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১৭
এমআই/জেডএস