মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে হাসুমণি’র পাঠশালা আয়োজিত ‘দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিএনপির নেতাদের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি নেতারা বলেছেন, অন্যায়ের সঙ্গে আপোষ করলে খালেদা জিয়া কারাগারে থাকতেন না।
১৯৮১ সালের ১৭ মে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনকে এদেশের পুনর্জন্মস্বরূপ উল্লে¬খ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুগান্তকারী নেতৃত্বে বাংলাদেশের যে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে, পাকিস্তান সেজন্য আফসোস করে আর ভারতের নেতারা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘের মহাসচিব, বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান অর্থনীতিবিদ প্রশংসা করেন। বিশ্ব গণমাধ্যমে বাংলাদেশকে নিয়ে নিবন্ধ লেখা হয়। ’
গোলটেবিল আলোচনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন ছিল মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রের চেতনার প্রত্যাবর্তন। তার এ প্রত্যাবর্তনই দেশকে গণতন্ত্র আর উন্নয়নের পথ এগিয়ে নিয়েছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন হাসুমণি’র পাঠশালা’র সভাপতি মারুফা আক্তার পপি।
আলোচনা করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধ অজয় দাশগুপ্ত, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চলচ্চিত্র ও টিভি বিভাগের অধ্যাপক জুনায়েদ হালিম, প্রগতিশীল শিক্ষার্থীরা প্রমুখ।
বাংলাদেশের সময়: ০৪৫৪ ঘণ্টা, মে ২৯, ২০১৯
আরকেআর/এএটি