শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আইনজীবীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়ার মুক্তি বিলম্ব করতে সরকার অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে আইনকে হাতে নিয়ে বেআইনি কাজ করছে।
‘আইনে রয়েছে পাঁচদিনের মধ্যে সত্যায়িত অনুলিপি দেওয়ার কথা কিন্তু আট দিন পেরিয়ে গেলেও সেটা দেওয়া হয়নি। এটা সম্পূর্ণ আইনের লঙ্ঘন। ’
খালেদা জিয়াকে রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে দিতে সরকার নীল-নকশা করছে অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, জনগণ আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে এর জবাব দেবে।
খালেদা জিয়াকে মুক্তির আন্দোলনে দেশের আইনজীবী, পেশাজীবী, শ্রমজীবী, ছাত্র-শিক্ষক সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে বৈঠকে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, জয়নাল আবেদীন, মীর নাছির উদ্দিন, নিতাই রায় চৌধুরী, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দীন খোকন, অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৮
এএম/এমএ