শনিবার (২২ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ট্রেন পথে নির্বাচনী প্রচারণায় জনগণের ধাক্কা খেয়েছে।
রিজভী অভিযোগ করেন, ‘একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় তারেক রহমানকে ফাঁসানোর জন্য নিজেদের দলের লোক, যিনি অবসরে গেছেন তাকে ডেকে প্রমোশনের পর প্রমোশন দিয়ে তারেক রহমানের নাম সেখানে যোগ করা হয়েছে। এক এগারো সরকার তদন্ত করে তারেক রহমানের নাম পায়নি। অথচ আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে নজিরবিহীনভাবে পছন্দের তদন্তকারী কর্মকর্তা কাহার আখন্দকে অবসর থেকে ডেকে এই মামলার পুনঃতদন্তের ভার দেয়। সে বিচারকের কাছ থেকে মামলাটি ফেরত এনে পুনঃতদন্তের নামে তারেক রহমানকে মামলায় জড়িয়ে ষড়যন্ত্রের যাত্রা শুরু করে’।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার ওপর জুলুম ও অত্যাচারে সরকার রীতিমতো উৎফুল্লবোধ করছে। সরকার প্রধানের এক ধরনের অহংবোধ চরিতার্থ করতে খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় বাধা দেওয়া হচ্ছে। মানুষ হিসেবে খালেদা জিয়াকে মৌলিক মানবাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেড এম জাহিদ হোসেন, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিব, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ-দফতর সম্পাদক মুনির হোসেন, নির্বাহী সদস্য আমিনুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২১০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৮
এমএইচ/জেডএস