বুধবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে যৌথসভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, এ জনসভা থেকে আমরা আমাদের নীতিনির্ধারণী বক্তব্য দেবো, আমাদের ভবিষ্যতের কর্মপন্থা ও কর্মসূচি দেওয়া হবে।
জনসভার পুলিশি অনুমতির প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা ২৭ সেপ্টেম্বর জনসভা করতে চেয়েছিলাম। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিলো ২৭ সেপ্টেম্বর করা ঠিক হবে না। শনিবার ছুটির দিন সেদিন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করার কথা বলা হয়েছে। সেজন্যেই আমরা শনিবার জনসভা করার সিদ্ধান্তটি নিয়েছি। তবে, এখন বলা হচ্ছে-না। ওইদিন নাকি মহানগর নাট্যমঞ্চে আওয়ামী লীগের কোনো এক মতবিনিময় সভা আছে, আমি ঠিক জানি না। মতবিনিময় সভার সঙ্গে আমাদের জনসভার সম্পর্কটা কোথায়, বিরোধ কোথায়? আমরা বুঝতে পারছি না।
জনসভার অনুমতির জন্য আবেদন করবেন কিনা এমন প্রশ্ন করা হলে ফখরুল বলেন, ‘ভাই অনুমতির আবেদন-টাবেদন না। ইট ইজ দেওয়ার রেসপনসেবলিটি। এটা তারা ঠিক করবে কী করবেন?’
এসময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুল হাই, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব মাহবুবউদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ-প্রচার সম্পাদক আসাদুল করীম শাহিন, সহ-দফতর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, মুনির হোসেন, অঙ্গসংগঠনের এজিএম শামসুল হক, আনোয়ার হোসেইন, নুরুল ইসলাম খান নাসিম, হেলাল খান, সুলতানা আহমেদ, হাফেজ আবদুল মালেক, শাহ নেসারুল হক, আবুল কালাম আজাদ, সাদেক আহমেদ খান, রফিকুল ইসলাম মাহতাব, মিলন মেহেদি, আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী, ঢাকা জেলার খন্দকার আবু আশফাক, টাঙ্গাইলের শামসুল আলম তোহা প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৮
এমএইচ/ওএইচ/