শিল্প-সাহিত্য
ঢাকা: দেশের শীর্ষ প্রচার সংখ্যার জাতীয় দৈনিক ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’র সাত বছরে পদার্পণ উপলক্ষে বাংলা সাহিত্যের দুই জনপ্রিয় লেখককে
ঢাকা: উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীত সাধনার বিশিষ্ট ধারা বিষ্ণুপুর ঘরানার গুরু সংগীতাচার্য পণ্ডিত অমিয় রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়কে
রম্যরচনার জন্য বাংলা সাহিত্যে সৈয়দ মুজতবা আলী (জন্ম : ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯০৪; মৃত্যু : ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪) একটি স্থায়ী আসন অর্জন করতে
ঢাকা: রাজধানীর ধানমন্ডির দৃক গ্যালারিতে শুরু হতে যাচ্ছে আনিকা আজমীন হুদা ও মোসাব্বির আলমের যৌথ শিল্পকর্ম প্রদর্শনী “দ্যা
শীতের দিনআমাকে টানছে না আর শীতের অরণ্যওক ছায়ারা; ঘুমপাহাড়ের নিচে তোমারমতো হে বিরহী যক্ষ নাকি মেষপালকআমিও কবে হারিয়ে ফেলেছি রোদ
শিল্প-সাহিত্য ডেস্ক || ‘বিচিত্র রবীন্দ্রনাথ’ বইয়ে সুশান্ত সরকার নয়টি অধ্যায়ে রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। প্রথম
মুশফিকুর রহমান সাহেবের নিশানা বরাবরই অব্যর্থ। বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি প্রগতিশীল রাজনৈতিক দলের ক্যাডার যখন ছিলেন, কাটা রাইফেল কিংবা
শিল্প-সাহিত্য ডেস্ক || ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের জীবনালেখ্যে কিশোর উপন্যাস ‘অরমার গল্প’ লিখেছেন শামস
আজ রাতে আপনারা যে গল্পগুলো শুনছেন তার সবগুলোকে দুইটা ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়। একটা টাইপে এক দিকে জীবিতদের পৃথিবী আর অন্যদিকের
‘এই নেন’—হাতের সেল্যুলার ফোনটা এগিয়ে দেয় মুরাদ ভাই, ‘দেশে ফোন করেন’। আমি একটু থতমত খেয়ে যাই। বলে কী লোকটা! বিল উঠবে না?গত
সেই বিকেল থেকে ময়নাদের এলাকায় বিদ্যুৎ নেই। এখন রাত প্রায় ন’টা বেজে গেছে শহরের ঘড়িতে। ঘরের বাইরে উঠোনে এসে বসে আছে ময়না তার তিন
ছেলেবেলায় বইয়ের ভাঁজে লুকিয়ে রাখা টাকা অনেকদিন পর পেলে যেমন আনন্দ হতো তেমনই হলো মরিচাপরা পলিথিনটি পেয়ে। চালের গুঁড়ি। মা দিয়েছিল
বছর তিনেক আগে এক জলসায় গিয়েছিলাম। সেদিন ছিল, ‘ভ্যালেনটাইনস্ ডে’। ঘরোয়া পরিবেশ হলেও পার্টি হলের ঝুলন্ত সুদর্শন সোনালি ঝাড়বাতির
ঝিনুক নীরবে সহোব্রেনেন মারা গেছে প্রায় তিন সপ্তাহ আজ। আজকে ওর ফিউনারাল ছিল, শেষ চলে যাওয়া। প্রায় তিন সপ্তাহ লেগে গেল, দেরি হলো। ওর
কয়েদি স্বপ্নে দেখেছে সে কারাগারে বন্দি। স্বাভাবিক কারণে সেই স্বপ্ন ছিল বিশদ এবং নিয়ম মাফিক। যেমন স্বপ্নের দেয়াল জুড়ে ছিল প্যারিস
ইংলিশ চ্যানেলের পারে (ইংল্যান্ডের ডাইরি)এখানে নিঃশ্বাসের ফিসফিসানিলুটোপুটি খায় নাম না জানা একটা মহাসাগরে।আমি প্রশ্ন করেছিলাম,
এত ভোরে, এই নদীকূলে এসে এখন কী দেখতে পাচ্ছি? কী দেখতে পাচ্ছি নদীর ওপরে থমকে থাকা কুয়াশার ভেতর দিয়ে? নদীজল ও শূন্যতায় জমে থাকা
ব্রাসেলস্ বিমানবন্দরের দেয়াল জোড়া আয়নায় ঝলমলিয়ে উঠছে ভোরের কুয়াশামাখা রোদ। একটু আগে আমি কাস্টমস্ ইত্যাদি সেরেছি। খুব
‘সন্ধ্যা পেরিয়ে গেছে, স্লোগানের শব্দে চাপা পড়ে গেছে জামালখানের অমলউদ্ভবা কুমারী ম্যারিয়েট চার্চের ঘণ্টা। মসজিদ মন্দির গীর্জায়,
লুকানো চিঠিগুলোপ্রতিদিন চিঠি আসছে।আমার নক্ষত্র থেকে কমছে একটু একটু করে সৌবর্ণ আলোমাথা থেকে পায়ের নখে সূর্য নামছে প্রতিদিন।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন