ইচ্ছেঘুড়ি
পাহাড়-টিলাময় গভীর জঙ্গলই এদের পছন্দ। নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করে। এককালে দেশের বৃহত্তর সিলেট ও চট্টগ্রামে ছিল। এখন বিলুপ্তির পথে।
পৃথিবীটা যখন একেবারে নতুন তখনকার কথা। নানবোজোদের বাড়ির পাশে ছিল বিশাল এক ঝরনা। আর ঝরনাটির কাছেই ছিল বিস্তীর্ণ তৃণভূমি। ঘাস ও
আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা। চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা ... কী? ছোট্টবেলার কথা মনে পড়ছে। হুম, পড়ারই কথা। ছোট্টবেলায় মা কত না মধুর করে
পাখিরা ফুলের মধু খায়, কিন্তু মৌমাছি ভরা মৌচাক ভেঙে মধু খান- এমনটি কিন্তু সচরাচর শোনা যায় না। ব্যতিক্রমী সেই পাখিটির নাম মধুবাজ।
অনেকে বনমোরগ-মুরগির সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেন পাখিটিকে। চলাফেরা-স্বভাবে মিল থাকলেও মথুরার রূপ নজরকাড়া। লম্বা, সুদৃশ্য লেজ আর মাথায় লম্বা
লম্বা পাওয়ালা সুন্দর এ পাখিটির নাম লাল লতিকা হট্টিটি। তবে হট্টিটি নামেই আমাদের কাছে বেশি পরিচিত। ইংরেজি নাম Redwattled Lapwing। বৈজ্ঞানিক নাম
মাঠের পাখি ধুলোচাটা। তবে বালুচাটা, ধুলোচাটা, বাগেরহাটে মেঠাচড়ুই নামেও পরিচিত। সুযোগ পেলেই ধুলোবালিতে গা ডুবিয়ে শরীরের কীট ছাড়ায়
শীত এলে খেজুর গাছে ঝোলে মাটির হাঁড়ি, ভোরের আবছা আলোয় যাই গাছির বাড়ি। সকালের ঠাণ্ডা রসে প্রাণ যায় ভরে, কাঁচারসের পায়েসের ঘ্রাণ
ঢাকা: সকালে কিছুতেই ঘুম থেকে ওঠানো যায় না তোমাকে। আম্মু এসে পেটে, কোমরে সুড়সুড়ি দিতেই খিলখিলিয়ে বিছানায় উঠে বসো। আবার ছোট ভাই-বোনের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন
