আরও
‘শাহ্ আবদুল করিম লোক উৎসব ২০২৫’র সহযোগিতায় বিকাশ
ভোটার হালনাগাদ: নিবন্ধনকেন্দ্রে নিরাপত্তা দিতে আইজিপিকে ইসির নির্দেশ
এক সময় যখন এ দেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ পর্যাপ্ত ছিলো না, তখন গরমের দিনে শীতল পাটির জুড়ি মেলা ভার ছিলো। বর্তমানে সবখানে অত্যাধুনিক
প্রশ্নের উত্তর যেনো রেডি করাই ছিল তার। স্মিত হেসে জবাব দিলেন, আমরা যাত্রীদের পরম আত্মীয় হিসেবে সেবা দিয়ে থাকি। আর কোথাও এমন সেবা
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জী মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জী মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) নিজ নির্বাচনী এলাকা জামালপুরের বকশীগঞ্জে উপজেলা চত্বরে গরিব ও দুস্থদের মাঝে অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে
এদিকে শেয়ালেরা রাজা-রানীর এ লক্ষণ দেখে খাবারে ঘি এর পরিমাণ দিলো বাড়িয়ে। দিনে দিনে অবস্থা এমন হলো যে, রাজা-রানীর গা চুলকানি আর থামে
শীতকাল বলে খালের পানিতে তেমন স্রোত নেই। পাথর তুলতে তাই খোঁড়া হয়েছে গর্ত। সেই গর্ত থেকে তোলা পাথরে বোঝাই হচ্ছে ট্রাক। এভাবে টন কে টন
এছাড়া সাময়িকভাবে গমচাষ বন্ধ করাও কোনো কার্যকরী সমাধান নয়। তাই বিদেশি কারিগরি সহায়তায় গমের ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবনের
বিদেশিদের জন্য বেশি বন্ধুভাবাপন্ন দেশ খুঁজে বের করতে সম্প্রতি ১৯১টি দেশে জরিপ করা হয়েছে। ১৪ হাজারের বেশি প্রবাসীর সঙ্গে কথা বলে
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জী মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
বরফ ভেঙে যাও লাফিয়ে অনেক অনেক দূর, সাদা গায়ে রোদের মতো আনন্দ ভরপুর! তুমি সাদা হরিণ অনেক জাদু জানো; এই পৃথিবীর কষ্ট মুছে শান্তির
১৯৯৮ সালে সৈয়দপুর শহরে অ্যাপেলো প্রথম ফুলের ব্যবসা শুরু করেন। তার “পাঁপন ফুল বিতান” নামে একটি ফুলের দোকান রয়েছে। প্রায় ১৬ বছর
সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জী মানুষের কাছে
এখনও স্কুলের গণ্ডি না পেরুলেও তার লেখনীর ধার সবার কাছে সমাদৃত। মেলার প্রথম দিন থেকে ৩৭০, ৩৭১, ৩৭২ নম্বর বিদ্যাপ্রকাশের স্টলে মিলছে
দুপুর বেলা খোকন তখন আঁকার খাতায় আঁকছিলো, জানলা দিয়ে হঠাৎ দেখে শালিক ছানা ডাকছিলো। গাছের নিচে পড়ে থেকে গাছের ডালে পাখি মা,
উপলটির ওজন ৯৯৮ গ্রাম। যার শরীর জুড়ে নানা স্থান থেকে ছোটে লাল-নীল-সবুজ-হলুদ আরো নানান রঙের আলোর বিচ্ছুরণ। মহামূল্যবান এই উপলের দাম ৬
ওরা কেটলি ভরে। জুনের রোদে পাহাড়ের চারপাশ খুব মনোরম দেখায়। চারদিকে মৌমাছি গুন গুন করছে আর প্রজাপতিরা উড়ে বেড়াচ্ছে, পাখিরা আপন মনে
সামনে নদী আর অবারিত প্রান্তরে লালিমার ছড়াছড়ি। তার মাঝে সাদা রঙের উইন্ডমিলের সারি। বায়ু থেকে বিদ্যুৎ তৈরির এই প্রকল্প মুগ্ধ করে
রাজা বলল, প্রতিদিন আমাদের তিনবেলা পশু-পাখির টাটকা গোস্ত এনে খাওয়াতে হবে। সেটা হতে পারে খরগোশের, হতে পারে বেড়ালের, হতে পারে হাঁস বা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন