১৯৯৯ বিশ্বকাপ। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অবিস্মরণীয় একটি দিন! স্মরণীয় হবেই না কেন, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে ৯২’র বিশ্বকাপজয়ী দলকে হারানো কি যেন তেন ব্যাপার!
ইংল্যান্ড নর্দাম্পটনে পাকিস্তানকে ৬২ রানে হারিয়ে ওই বিশ্বকাপে অঘটন ঘটিয়েছিল আমিনুল ইসলাম বুলবুল বাহিনী।
২০০৫ সালে ন্যাটওয়েস্ট সিরিজে দ্বিতীয় ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৫ উইকেটে জয় পায় বাংলাদেশ। মোহম্মদ আশরাফুলে অসাধারণ সেঞ্চুরির কল্যাণে ৪ বল হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। ১৯৯৯ বিশ্বকাপে পাকিস্তান বধের পর এটাই ছিল বাংলাদেশের জন্য বড় জয়।
২০০৭ বিশ্বকাপের কুইন্স পার্ক ওভালে গ্রুপ পর্বের খেলায় প্রতিবেশি দেশ ভারতকে ৫ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। টেন্ডুলকার-গাঙ্গুলীদের ১৯১ রানে অলআউট করে ৯ বল হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় মুশফিক-তামিমরা।
২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডকে ৯ রানে হারিয়ে সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছিল টাইগাররা। মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিসে সাকিব আল হাসানের শতরানের সুবাদে ২৪১ রান করে বাংলাদেশ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে সাকিব-রাজ্জাকদের বোলিং তোপে ২৩২ রানেই গুটিয়ে যায় ভেট্টরি বাহিনী। এই ম্যাচটিও বাংলাদেশের জন্য মনে রাখার মতো একটা জয়।
২০১১ বিশ্বকাপ সেই সুখস্মৃতি বাংলাদেশের জন্য বাড়তি অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে। সেবার ইংল্যান্ডকে ২ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বক্রিকেটে নিজের আরেকবার প্রমাণ করেছিল সাকিব-তামিম বাহিনী।
বিশ্বকাপের ওই ম্যাচ জয়ের আত্মবিশ্বাসই ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে আবারও হারানো শক্তি জুগিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৫০ ঘণ্টা, মার্চ ১০, ২০১৫