ঢাকা, শনিবার, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারুণ্যের উচ্ছ্বাসের কবিতা উৎসবে ছন্দ-সুরের খেলা 

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১০৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ৬, ২০২৩
তারুণ্যের উচ্ছ্বাসের কবিতা উৎসবে ছন্দ-সুরের খেলা  ...

চট্টগ্রাম: বাচিক শিল্প চর্চা কেন্দ্র তারুণ্যের উচ্ছ্বাসের তিন দিনব্যাপী কবিতা উৎসবের দ্বিতীয় দিন জমজমাট ছিল ছন্দ-সুরের খেলায়। শুক্রবার (৬ অক্টোবর) ছিল শিশু প্রহর, ছড়াপাঠ, কবিতাপাঠ, আবৃত্তি ইত্যাদি।

সকালে শিশু প্রহরে বিভিন্ন জেলার ১৪টি সংগঠনের প্রায় তিন শতাধিক শিশুর পরিবেশনায় মুখর ছিল শিল্পকলা। এতে তারুণ্যের উচ্ছ্বাস উপদেষ্টা কবি রাশেদ রউফের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান।

বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশান প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দীন, কবি ও সংগঠক সুলতানা নূরজাহান রোজী, রাজনীতিবিদ ও সংগঠক সাদাকাত উল্লাহ মিয়াজী, সংগঠক সজল চৌধুরী ও মাসুদ বকুল।  

বৃন্দ আবৃত্তি করে বোধন আবৃত্তি পরিষদ, উচ্চারক আবৃত্তি কুঞ্জ, বঙ্গবন্ধু আবৃত্তি পরিষদ, কবি নজরুল একাডেমি চট্টগ্রাম, একুশ মানবিকতা ও আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্ৰ ছায়াতরু আবৃত্তি ও চারুকলা অনুশীলন কেন্দ্র, প্রত্যয় শিক্ষা ও সাংস্কৃাতিক একাডেমি (পটিয়া) তারুণ্যের উচ্ছ্বাস, স্বদেশ আবৃত্তি সংগঠন, দীপালোক সাংস্কৃতিক অঙ্গন (খাগড়াছড়ি), প্রহর সাংস্কৃতিক অঙ্গন, প্রমিতি সাংস্কৃতিক একাডেমি (হাটহাজারী), ধ্বনি আবৃত্তি স্কুল (কুমিল্লা)।

ছড়া পাঠ করেন উৎপল কান্তি বড়ুয়া, আ ফ ম মোদাচ্ছের আলী, বিপুল বড়ুয়া, জসীম মেহবুব, কেশব জিপসী, আবুল কালাম বেলাল, এমরান চৌধুরী, অমিত বড়ুয়া, লিটন কুমার দাশ ও আখতারুল ইসলাম।

বিকেলে ছিল কবির উপস্থিতিতে পর্ব 'মুখোমুখি সুবোধ সরকার'। কবি জিন্নাহ চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আবৃত্তিশিল্পী সংসদের সদস্যসচিব রূপা চক্রবর্তী, কবি ওমর কায়সার, কবি ভাগ্যধন বড়ুয়া, আবৃত্তিশিল্পী শাহাদাত হোসেন নিপু, কবি মালেক মোস্তাকিম এবং কবি ওবায়েদ আকাশ।  

সন্ধ্যায় একক আবৃত্তি করেন ঢাকা থেকে আমন্ত্রিত শিল্পী  মাশকুর এ সাত্তার কল্লোল, ফয়জুল্লাহ সাঈদ, নাজমুল আহসান,  মাসুম আজিজুল বাসার, মজুমদার বিপ্লব, রাশিদা চৌধুরী নিলু, পলি পারভীন, মিসবাহিল মোকার রাবিন, মেহেদী হাসান আকাশ, ইমরান সাগর (মাদারীপুর), সুকান্ত গুপ্ত (সিলেট), মুক্তা পীযূষ (চাঁদপুর), রাশেদ মাযহার (ফেনী), চিংহ্লা মং চৌধুরী (খাগড়াছড়ি), বাছির দুলাল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), মাহতাব সোহেল (কুমিল্লা), সারওয়ার নাঈম (কুমিল্লা), শামীমা হাসনাত ঝুমুর (নোয়াখালী) এবং দীপ্তরাজ দত্ত (কুমিল্লা)।

কবিতাপাঠ করেন কবি শুক্লা ইফতেখার, হোসাইন কবির, মহীবুল আজিজ, আকতার হোসাইন, সেলিনা শেলী, জিললুর রহমান, পীযূষ কান্তি বড়ুয়া, মানজুর মোহাম্মদ, শাহিদ হাসান, মোজাম্মেল মাহমুদ, ফারহানা আনন্দময়ী, মনিরুল মনির, রেহেনা মাহমুদ, তাপস চক্রবর্ত্তী, রিমঝিম আহমেদ ও শেখর দেব।

উৎসবের সমাপনী দিন শনিবার (৭ অক্টোবর) বিকেল ৫টায় থাকবে তারুণ্যের উচ্ছ্বাস বড়দের ও ছোটদের বিভাগের সদস্যদের একক পরিবেশনা। আবৃত্তি করবেন ঢাকার বৈকুণ্ঠ আবৃত্তি একাডেমির শিল্পীরা। সন্ধ্যা ৭টায় রয়েছে আবৃত্তিশিল্পী শিমুল মুস্তাফার একক আবৃত্তি ‘আপোস করিনি কখনোই আমি, এই হলো ইতিহাস’।  

বাংলাদেশ সময়: ২০২৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ৬, ২০২৩
এআর/পিডি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।