ঢাকা, শনিবার, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পরকীয়ার জেরে স্ত্রীকে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা, দাবি চবি শিক্ষকের

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬৪৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০২৩
পরকীয়ার জেরে স্ত্রীকে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা, দাবি চবি শিক্ষকের

চট্টগ্রাম: পরকীয়ার জেরে স্ত্রীর হাত ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা ও  ভিত্তিহীন দাবি করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের শিক্ষক অনাবিল ইহসান।

শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রতিবাদে তিনি এ দাবি করেন।

 

গত ২২ নভেম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জান্নাতুল ফেরদাউস চৌধুরীর আদালতে মামলা দায়ের করে ভুক্তভোগী স্ত্রী নিশাত জাহান (৩০)। আদালতের আদেশ পেয়ে ৫ ডিসেম্বর ৩ আসামির বিরুদ্ধে হাটহাজারী থানায় মামলাটি নথিভুক্ত হয়।

মামলায় চবি শিক্ষক অনাবিল ইহসান ছাড়াও তার মা শরীফা আক্তার বানু (৫৩) এবং বাবা মো. আব্দুল খালেক বিশ্বাসকে (৬০) আসামি করা হয়। বিষয়টি নিয়ে গত ২৩ ডিসেম্বর বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম এ ‘পরকীয়া জেনে যাওয়ায় স্ত্রীকে ঝলসে দেন চবি শিক্ষক’ শিরোনামে প্রতেবদন প্রকাশ হয়। এ সংবাদের জেরে গণমাধ্যমে প্রতিবাদ লিপি পাঠান শিক্ষক অনাবিল ইহসান।  

এদিকে, গণমাধ্যমে পাঠানো প্রতিবাদে অনাবিল উল্লেখ করেন, বিবাহিত জীবনে স্ত্রীর সঙ্গে মনোমালিন্য ও বনিবনা না হাওয়ায় গত ২৩ অক্টোবর মুসলিম পারিবারিক আইনে নিশাত জাহানকে রেজিস্ট্রি তালাক দেন। তালাকের প্রেক্ষিতে ২৫ অক্টোবর লিগ্যাল নোটিশও দেন তিনি। এর কয়েকদিন পর থেকেই নিশাত জাহান ব্যক্তিগত আক্রোশের জেরে তার (অনাবিল) সুনাম এবং পেশাগত জীবনকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করতে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা, অপপ্রচারমূলক চালিয়ে আসছে। তার (নিশাত জাহান) অভিযোগ আমলে নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম মিথ্যা, ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করেছে। এ ধরনের সংবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান তিনি।

প্রতিবেদকের বক্তব্য: প্রকাশিত সংবাদে প্রতিবেদকের কোনো নিজস্ব বক্তব্য নেই। হাটহাজারী থানায় দায়ের করা মামলা নথিপত্রের ওপর ভিত্তি করে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।  

বাংলাদেশ সময়: ১৬২৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০২৩
এমআর/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।