চট্টগ্রাম: সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে যাবেন, অথচ সমুদ্রের নোনা জলে পা ভেজাবেন না এমন মানুষ মেলা ভার। আর তা যদি হয় বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে তাহলে তো সমুদ্র স্নানের লোভ সামলানো দায়।
তাইতো কোমর সমান বা বুক সমান পানিতে দাঁড়িয়ে সাগরের ঢেউয়ে নিজেকে ভাসিয়ে দেবার আপ্রাণ চেষ্টা। এ যেন ঢেউয়ের সঙ্গে মিতালী গড়া।
তরুণ-তরুণীদের থেকে কোন অংশে পিছিয়ে নেই শিশু-বয়স্করাও। নিজেদের মতো করে উপভোগ করছেন নোনা জলের মোহনীয়তা।
সৈকতে নারী-পুরুষ-শিশুর অপূর্ব মিলনমেলা আর উচ্ছাসের রং যেন গিয়ে মিশেছে সাগরের নীল জলে। সাগরে নিজেকে সপে দিয়ে সব ক্লান্তি যেন ভুলে গেছে তারা। তাদের আনন্দ উচ্ছ্বাসে মুখরিত সাগর তীর।
শীতের শুরুতে ডিসেম্বর মাসে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে পুরোদমে শুরু হয়ে যায় পর্যটনের মৌসুম। অন্যান্য দিনের তুলনায় সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পর্যটকদের আনাগোনা বেশি থাকে।
লাবণী, সি-ইন ও কলাতলী পয়েন্টের কয়েক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে পর্যটকের পদচারণায় মুখর থাকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।
বাংলাদেশ সময়: ১১০৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১২, ২০১৪