চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত তাপস সরকারের লাশ নেত্রকোনার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে রোববার বিকাল সাড়ে তিনটার বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর প্রণব মিত্র চৌধুরী তাপসের লাশ বুঝে নেন।
পরে একটি অ্যাম্বুলেন্সে নেত্রকোনার উদ্দেশ্যে রওনা দেন তিনি। অ্যাম্বুলেন্সে এছাড়াও তার কয়েকজন সহপাঠী ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা রয়েছেন।
নিহত তাপস সরকারের বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ থানার বিষ্ণুপুরে। তবে তাপসের বড় ভাইয়ের কর্মসূত্রে পুরো পরিবার নেত্রকোনা পৌর সদরের সাতপাই এলাকায় থাকেন বলে তার মামাতো ভাই সুব্রত ভৌমিক বাংলানিউজকে জানিয়েছেন।
তাপসের বাবার নাম বাবুল সরকার। পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে সে তৃতীয়।
রোববার সকালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হন তাপস। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
তাপস বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের বগিভিত্তিক গ্রুপ চ্যুজ ফ্রেন্ডস উইথ কেয়ার (সিএফসি) এর অনুসারী ছিলেন। সকালে বগিভিত্তিক অপর গ্রুপ ভার্সিটি এক্সপ্রেসের (ভিএক্স) সঙ্গে সিএফসির সংঘর্ষ হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৪, ২০১৪
** চবিতে সংঘর্ষে ছাত্রলীগ কর্মী নিহত
** চবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় সিন্ডিকেটের জরুরী বৈঠক
** শাহ জালাল হলে তল্লাশি, আটক ২৭