গ্রেফতারকৃতরা হলেন- আপন মজুমদার প্রকাশ রুপক(৩৫), দিপক দাশ (৩৮), মো.সেলিম উদ্দিন(৪০), মো.রফিক(২৮) ও শিরিনা সুলতানা প্রকাশ আঁখি(২৮)।
বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহসিন বাংলানিউজকে বলেন, শনিবার রাতে নগরীর বায়েজিদ থানার নয়াহাট এলাকায় একটি প্রাইভেট কারে তল্লাশি চালিয়ে ১২ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
পরে তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী নগরীর আগ্রাবাদ এলাকা থেকে আরেকটি প্রাইভেট কারসহ অপর তিনজনকে আটক করা হয়।
ইয়াবা উদ্ধারে ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত দুটি প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়েছে।
গ্রেফতার আসামী সেলিম উদ্দিন সাতকানিয়া এলাকায় ইয়াবা ব্যবসা করেন জানিয়ে ওসি বলেন, নগরীতে তাদের একাধিক ভাড়া বাসা রয়েছে। সেখান থেকে কৌশলে ইয়াবা আদান-প্রদান ও বিক্রি করা হয়।
পুলিশের চোখে ফাঁকি দিয়ে গাড়িতে নারী রাখা হয় বলে সেলিম পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, যেহেতু গাড়িতে নারী থাকলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কিছুটা নমনীয় থাকেন। এ সুযোগে মাদক বিক্রিতে নারীদের ব্যবহার করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩১ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৮, ২০১৭
এমইউ/টিসি