মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর কারওয়ানবাজারের বেস্ট ওয়েস্টার্ন লা ভিঞ্চি হোটেলের অনুষ্ঠানে এ স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
মানুষের কল্যাণে কাজ করার ইচ্ছাশক্তির জন্য তাদেরকে আর্থিক সহায়তাও দিয়েছে কোম্পানিটি।
স্বীকৃতি ও সহায়তাপ্রাপ্ত সংগঠনগুলো হলো- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্যাচ ৯৭, নোয়াখালীর সুবর্ণ আলো গণগ্রন্থাগার এবং চাঁদপুরের তারুণ্যের অগ্রদূত।
অনুষ্ঠানে ব্যাচ ৯৭- এর মুখপাত্র হাসান জাবেদ, তারুণ্যের অগ্রদূতের সভাপতি ভিভিয়ান ঘোষ এবং সুবর্ণ আলো গণগ্রন্থাগারের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য পিন্টু রঞ্জন দাসের কাছে আর্থিক সহযোগিতার ব্যাংক চেক হস্তান্তর করেন এলজি ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যাডওয়ার্ড কিম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অ্যাডওয়ার্ড কিম বলেন, সমাজ পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার তারুণ্যের শক্তি। বাংলাদেশের তরুণরা অনেক উদ্যমী। দেশের-সমাজের নানা সমস্যার সমাধানে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন তারা। এমন অনেক কর্মসূচি ইতোমধ্যে সাফল্য ও স্বীকৃতি পেয়েছে। কিন্তু অনেক স্বপ্ন-উদ্যোগ শুধু আর্থিক সক্ষমতা না থাকায় বাস্তবায়িত হতে পারে না। তরুণদের এমন স্বপ্ন বাস্তবায়নের অংশীদার হতে চায় এলজি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন এলজি ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশের হেড অব কনজ্যুমার ইলেক্ট্রনিক্স মাহমুদুল হাসান।
ফেসবুকের ‘এলজি বাংলাদেশ’ পেজে ক্যাম্পেইনে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রকল্প প্রস্তাব আহ্বান করা হয়। ওই আহ্বানে গত জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২৩৭টি প্রকল্প প্রস্তাব জমা পড়ে। প্রস্তাবগুলো থেকে উপযোগিতা, টেকসই গুণাবলী এবং বাস্তবায়নের দক্ষতা বিবেচনায় ওই তিনটি সংগঠনের প্রকল্প নির্বাচিত করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৭
এসআইজে/এএসআর