শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) রাতে মিরপুর বিআইবিএম চত্বরে এমবিএম নাইট-২০১৮ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গভর্নর বলেন, ১৯৯৭ সালে আর্থিক খাতের সংস্কার কর্মসূচির (এফএসআরপি) এক সুপারিশের আলোকে এমবিএম কর্মসূচি চালু করে বিআইবিএম।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে জ্ঞান ভিত্তিক পেশার কোনো বিকল্প নেই। এদিক বিবেচনায় ব্যাংকিং খাতের জন্য এমবিএম কর্মসূচি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বিআইবিএমের মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমদ চৌধুরী বলেন, একজন শিক্ষার্থী এমবিএমে ভর্তি হলে নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে তাকে সুযোগ্য ব্যাংকার হিসেবে গড়ে তোলা হয়। এ কারণে হাই কোয়ালিটির এসব মেধাবী শিক্ষার্থী বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চাকরিতে সব সময় অগ্রাধিকার পায়।
এবিবি চেয়ারম্যান সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ব্যাংকারদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো নৈতিক মানদণ্ড বজায় রাখা। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকারদের জন্য একটি ব্যাংকিং আচারণবিধি প্রণয়ন করেছে। ব্যাংকগুলো এটা মেনে চলার চেষ্টা করছে। আমাদের সবার উচিত হবে এটা পরিপালন করা। যাতে ব্যাংকার চাকরিটা একটা সম্মানজনক পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
এমবিএম অ্যালামনাই সোসাইটির সভাপতি এস এম ওয়ালি উল মোর্শেদ বলেন, এমবিএম অ্যালামনাই সোসাইটি পুরো ব্যাংকিং খাতের সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে। আগামী দিনে এ প্ল্যাটফর্ম থেকে ব্যাংকিং খাতের উন্নয়নে নতুন নতুন পরিকল্পনা নেওয়া হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ ই আব্দুল মোহাইমেন, এনআরবি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মেহমুদ হোসাইন, প্রাইম ব্যাংকের এমডি রাহেল আহমেদ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০১৮
এমএইচ/এসএইচ