সাদা-কালোর মিশেল রঙের সুঠাম স্বাস্থ্যের অধিকারী ও শান্ত প্রকৃতির ষাঁড়টিকে তার মালিক আদর করে নাম রেখেছে খোকা বাবু। নাগরপুরের নঙ্গিনাবাড়ির মো. আবুল কাশেম মিয়ার খামারে আদর-যত্নে পালিত ষাঁড়টি।
খামারি কাশেম মিয়া বাংলানিউজকে বলেন, খোকা বাবুকে মোটাতাজাকরণে কোনো প্রকার হরমোন ওষুধ, ইনজেকশন ও রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়নি, সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়েই হৃষ্টপুষ্ট করা হয়েছে।
খোকা বাবুর খাদ্যতালিকায় রয়েছে- সবুজ ঘাস, গাছের পাতা, ভুট্টা ভাঙা, খড়, ভূষি, সরিষার খৈল, নালি, ধানের কুড়া, লবন ও পরিমাণ মতো পানি।
খোকা বাবুর দাম প্রত্যাশায় কাশেম মিয়া বলেন, বাজারে ক্রেতা ও গরুর সরবরাহের ওপর নির্ভর করে দাম, তবে আমি ১২ লাখ টাকা চাচ্ছি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আশিক সালেহীন বাংলানিউজকে বলেন, খোকা বাবুকে সম্পূর্ণ দেশীয় খাবার খাইয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে লালন-পালন করা হয়েছে। গরুটি ফ্রিজিয়ান জাতের। এ জাতের গরু এখন আমাদের দেশেই খামারিরা পালন করছেন। আর নাগরপুরের সব থেকে বড় গরুটি এখন খোকা বাবু।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৬ ঘণ্টা, জুলাই ১৪, ২০২০
এসআরএস