তারা বলেছেন, ৫৭তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে ঠিকই; কিন্তু ‘মহাকাশ আইন’ নিয়ে গবেষণার পরিধি অনেকাংশেই অসম্পূর্ণ থেকে গেছে। উচ্চশিক্ষায় এ সংক্রান্ত পাঠ্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করে সেই চাহিদা পূরণ সম্ভব।
শুক্রবার (১৭ আগস্ট) গ্রিন ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগ আয়োজিত ‘স্পেস ল': ইম্প্লিকেশন ইন ডেভেলপিং কান্ট্রিস’ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক সেমিনারে উপস্থিত বক্তারা এসব কথা বলেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সামদানী ফকিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জার্মান কোলন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব এয়ার অ্যান্ড স্পেস ল’-এর অধ্যাপক স্টিফান হোবে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ফৈয়াজ খান, বিটিআরসি কমিশনার আমিনুল হাসান, প্রথম আলোর যুগ্ম-সম্পাদক মিজানুর রহমান খান, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. পারভেজ আহমেদ প্রমুখ।
সেমিনারে অধ্যাপক স্টিফান হোবে বলেন, বাংলাদেশকে যদি মহাকাশের সুফল পেতে চায়; তবে অবশ্যই এ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তিসমূহে অনুসারে করতে হবে। পাশাপাশি মাহাকাশ বিষয়ক দেশীয় আইন প্রণয়ন করাও জরুরি। বিভাগীয় চেয়ারম্যান ড. পারভেজ আহমেদ উচ্চশিক্ষায় মহাকাশ আইন অন্তর্ভুক্তি এবং এ সংক্রান্ত কারিগরি শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানান।
সেমিনারে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এবং মহাকাশে বাংলাদেশের স্পেস নিয়ে করণীয় সক্রান্ত বিভিন্ন দিক উঠে আসে।
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘স্পেস ল’-এর ওপর বিশেষ কোর্স এবং এ সংক্রান্ত একটি সেন্টার চালু রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪১ ঘণ্টা, আগস্ট ১৭, ২০১৮
এসএইচ