সোমবার (২০ আগস্ট) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের একাধিক বিচারক তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
রাজধানীর শাহবাগ থানার ও রমনা থানায় মামলাগুলো দায়ের করা হয়।
পুলিশকে কর্তব্য পালনে বাধা, সরকারি কাজে বাধা ও নাশকতার অভিযোগে মামলাগুলো দায়ের করা হয়েছিল। এর মধ্যে শুধু রাশেদের বিরুদ্ধেই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে মামলা হয়।
জামিন পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন- মাসুদ আলম মাসুদ, আবু সাঈদ ফজলে রাব্বী, রাকিবুল হাসান, আতিকুর রহমান, সাইদুর রহমান, সোহেল ইসলাম, মাসুদ সরকার, জসিম উদ্দীন, আলী হোসেন, রাকিবুল হাসান, মশিউর রহমান, জসিম উদ্দিন আকাশ, সাখাওয়াত হোসেন, ফারুক হোসেন, তরিকুল ইসলাম, ইউসুফ চৌধুরী, সাইফুল ইসলাম তৌহিদ, আলমগীর হোসেন, মাহবুবুর রহমান আরমান ও রাশেদ খান।
কোটা পদ্ধতির সংস্কার চেয়ে গত ৮ এপ্রিল শাহবাগে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। তাদের সরিয়ে দিতে পুলিশ অভিযান চালালে শাহবাগ ছেড়ে টিএসসিতে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা।
সেখানে দফায় দফায় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘাত হয়। তারই এক পর্যায়ে আন্দোলনকারীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বাসভবনে হামলা চালায়।
উপাচার্যের বাসা ভাঙচুর, পুলিশকে মারধর, কর্তব্যকাজে বাধা, ওয়াকিটকি ছিনতাই এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের করা পাঁচটি মামলায় শিক্ষার্থীদের গ্রেফতার দেখানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৩ ঘণ্টা, আগস্ট ২০, ২০১৮
এমআই/এএ