রোববার (১৭ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধুর ৯৯তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, সাধারণ মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু আজীবন কাজ করে গেছেন।
এসময় ঢাবির উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, বঙ্গবন্ধু একজন সহজ সরল স্বভাবের মানুষ ছিলেন। তার জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না, তা না হলে বাঙালি পরাধীনতার শিকল ভাঙ্গতে পারতো না, বাংলার আকাশে স্বাধীনতার সূর্য দেখা দিতো না। তিনি বাঙালিদের অনেক বিশ্বাস করতেন, কিন্তু আমরা তার বিশ্বাসের মর্যাদা রক্ষা করতে পারিনি। আমাদের উচিত তার বিশ্বাসকে মূল্য দেওয়া এবং মুজিব আদর্শকে বুকে লালন করা, মুজিববাদের চর্চা করা।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম।
ঢাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. এনামউজ্জামান সভা পরিচালনা করেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সদস্যরা সকালে ধানমন্ডিস্থ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদসহ আবাসিক হল ও হোস্টেলের মসজিদে দোয়া ও বিভিন্ন উপাসনালয়গুলোতে প্রার্থনা করা হয়।
এছাড়া চারুকলা অনুষদের উদ্যোগে সকালে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের ক্যাফেটেরিয়ায় চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। মোট তিনটি গ্রুপে এ প্রতিযোগিতায় ঢাকা ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজ, উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয়, নীলক্ষেত উচ্চ বিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকার শিশুরা অংশগ্রহণ করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪১ ঘণ্টা, মার্চ ১৭, ২০১৯
এসকেবি/এএটি