বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) প্রাঙ্গণে তৃতীয়বারের মতো উৎসবের উদ্বোধন করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
সাংস্কৃতিক সংসদের মডারেটর সাবরিনা সুলতানা চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া ও টিএসসির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর।
ঢাবি উপাচার্য বলেন, একটি জাতির প্রথম এবং প্রধান শক্তিশালী দর্পণ হলো তার সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড। এই কর্মকাণ্ডের সঙ্গে আমরা যতোই সম্পৃক্ত থাকবো, ততোই মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, অসাম্প্রদায়িক, মানবিক, উদার নৈতিক মূল্যবোধ আমাদের মধ্যে সম্প্রসারিত হবে।
উৎসবে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে অবদানের জন্য নাট্য ব্যক্তিত্ব লাকী ইনাম, আবৃত্তিশিল্পী, নাট্যাভিনেতা ও লেখক ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায় এবং নৃত্যশিল্পী শর্মিলা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।
দিনব্যাপী এ আয়োজনে ছিলো নাগরদোলা, বানর নাচ, পুতুল নাচ, বায়োস্কোপ, মোরগ লড়াই, পুঁথিপাঠ, কীর্তন, টিয়াপাখির সাহায্যে ভাগ্য গণনাসহ ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ সংস্কৃতির বাহারি আয়োজন। রাতে ফানুস উড়িযে এ উৎসবের সমাপ্তি হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘণ্টা, মার্চ ২৮, ২০১৯
এসকেবি/এএটি