বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিকের সভাপতিত্বে বিশেষ সভায় এসব প্রার্থীদের নবম গ্রেডের পদে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়। পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা ইশরাত শারমীন এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ (বিশেষ) বিধিমালা-২০১০ (সংশোধিত বিধিমালা-২০১৪) বিধান অনুযায়ী ৩৭তম বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার পদে সুপারিশপ্রাপ্ত নন এমন প্রার্থীদের মধ্য থেকে সংশ্লিষ্ট নিয়োগ বিধিতে উল্লিখিত শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীদের মেধাক্রম ও সংশ্লিষ্ট পদের নিয়োগ-বিধির ভিত্তিতে সাময়িকভাবে সুপারিশ করেছে।
ফলাফল কমিশনের ওয়েবসাইটে (www.bpsc.gov.bd) পাওয়া যাচ্ছে।
সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্যে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা পদে ২০ জন, রেলওয়ের সহকারী সার্জন পদে ১২ জন, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা পদে ১৮ জনসহ সর্বমোট ২১ ক্যাটাগরির ৯৯টি পদের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। এ নিয়ে নন-ক্যাডার প্রথম শ্রেণীতে মোট ৬৭৭ জনকে সুপারিশ করা হলো।
গত বছরের ১২ জুন ৩৭তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে পিএসসি। বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য এক হাজার ৩১৪ জনকে সুপারিশ করে কমিশন। ৩৭তম বিসিএসের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় ৪ হাজার ৭৬৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন।
চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও যারা ক্যাডার পান না, তাদের মধ্যে থেকে প্রথম শ্রেণীর নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় ৩১তম বিসিএস থেকে।
বিসিএসে উত্তীর্ণদের মধ্যে থেকে (যারা ক্যাডার পায়নি) দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিতে ২০১৪ সালের ১৬ জুন নন-ক্যাডার পদের নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করে সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৬ ঘণ্টা, জুলাই ০৪, ২০১৯
এমআইএইচ/এএ