বুধবার (২৭ জুলাই) প্রকাশিত ফলাফলে এ তথ্য জানা গেছে।
যশোর বোর্ডে খুলনার পর দ্বিতীয় বাগেরহাট, তৃতীয় যশোর, চতুর্থ সাতক্ষীরা, পঞ্চম মাগুরা, ষষ্ঠ মেহেরপুর, সপ্তম ঝিনাইদহ, অষ্টম কুষ্টিয়া, নবম চুয়াডাঙ্গা ও সবার শেষে রয়েছে নড়াইল জেলা।
শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, খুলনার ১০১টি কলেজের ২৪ হাজার ৩১২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ২০ হাজার ২৩৯ জন। পাসের হার ৮৩ দশমিক ২৫ শতাংশ।
বাগেরহাটের ৪৬টি কলেজের ৮ হাজার ৫৬৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৬ হাজার ৫১৯ জন। এ জেলায় পাসের হার ৭৬ দশমিক ১১ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে থাকা যশোর জেলার ১১৫টি কলেজের ২২ হাজার ৪৬৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১৭ হাজার ৪৬ জন। পাসের হার ৭৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
সাতক্ষীরা জেলার ৭০টি কলেজের ৬ হাজার ২২৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১০ হাজার ৩৮৫ জন। পাসের হার ৭৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
মাগুরার ৩৮টি কলেজের ৭ হাজার ৬৬৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৫ হাজার ৬৩৪ জন। পাসের হার ৭৩ দশমিক ৫১ শতাংশ।
ষষ্ঠ স্থানে থাকা মেহেরপুর জেলার ২০টি কলেজের ৪ হাজার ৬৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৩ হাজার ৪২১ জন। পাসের হার ৭৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
ঝিনাইদহ জেলার ৭২টি কলেজের ১৭ হাজার ৫০৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১২ হাজার ৭০৪ জন। এ জেলায় পাসের হার ৭২ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
কুষ্টিয়ার ৬৭টি কলেজের ১৩ হাজার ৪৪৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৯ হাজার ৭৫৩ জন। পাসের হার ৭২ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
চুয়াডাঙ্গার ২৩ কলেজের ৭ হাজার ৭৪০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৫ হাজার ৫২৮ জন। এ জেলায় পাসের হার ৭১ দশমিক ৪২ শতাংশ।
দশম স্থানে থাকা নড়াইল জেলার ২৪ কলেজের ৬ হাজার ১৪৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৪ হাজার ২৬৬ জন। পাসের হার ৬৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১০ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০১৯
ইউজি/একে