শনিবার (২৭ জুলাই) দুপুরের দিকে ত্রাণ বিতরণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান।
প্রতিটি পরিবারকে ৫ কেজি চাল, ২ কেজি করে ডাল, আটা, এক কেজি করে লবণ, চিনি, চিড়া, এক লিটার করে তেল, হাফ কেজি করে মুড়ি, ১০ প্যাকেট করে স্যালাইন ও নগদ ৫০০ টাকা করে দেওয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের একদিনের বেতনের জমা করা টাকার একাংশ দিয়ে এসব ত্রাণ সামগ্রী দেওয়া হয় এবং উদ্বৃত্ত ত্রাণ আগামী সপ্তাহে জামালপুরের বন্যাদুর্গতদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করা হবে।
ত্রাণ বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জসিমউদ্দিন খান, ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মে. ছোলায়মান আলী ফকির, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আবু হাদী নূর আলী খান, আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক ড. এমএ সালাম, ত্রাণ কর্মসূচির সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. একেএম জাকির হোসেন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল হক, সহযোগী ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম ও ভাংনামারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মফিজুন নূর খোকাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতারা।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান বন্যার্তদের উদ্দেশে বলেন, বন্যা পরবর্তী সময়ে যখন পানি নেমে যাবে, তখন বাকৃবির পক্ষ থেকে আপনাদের মধ্যে বিনাধান-১১ ও ব্রি ধান ৭১ এর চারা প্রয়োজন অনুযায়ী সরবরাহ করা হবে। এ উদ্দেশে ৫০০ কেজি ধানের বীজ থেকে চারা উৎপাদনের কাজ শুরু করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২২০০ ঘণ্টা, জুলাই ২৭, ২০১৯
এসআরএস