অভিযান চালিয়ে ফ্রিজ থেকে দু’দিন আগের ভেজে রাখা সিঙ্গারা, পেঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনিসহ বাসি পঁচা খাবার উদ্ধার করে। পাশাপাশি অপরিছন্ন পরিবেশে খাবার তৈরির বিষয়টিও নজরে আসে প্রক্টরিয়াল বডির।
এ সময় হোটেলের মালিক আফজালকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত হোটেল বন্ধ রাখতে বলা হয়।
অভিযোগকারী শিক্ষার্থী বলেন, ফ্রিজ থেকে বাসি খাবার বের করার সময় আমার নজরে আসে। পরে আমি প্রক্টর স্যারকে বিস্তারিত জানাই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের অন্য হোটেল মালিকদেরও সতর্ক করে প্রক্টরিয়াল বডি। সোমবারের মধ্যে হোটেল পরিষ্কার পরিছন্ন রাখার কথাও বলেন তারা।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড.আনিছুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত হোটেল বন্ধ করে দেই। তিনি বলেন, বর্তমান প্রশাসন শিক্ষার্থীদের খাবার ও আবাসন ব্যবস্থায় স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ তৈরি করে দিতে বদ্ধপরিকর।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৩২ ঘণ্টা, জুলাই ২৭, ২০১৯
এসআইএস