বুধবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে তারা এই মানববন্ধেন করেন। এতে প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
চার দফা দাবি জানিয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র শামীম আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, দ্রুত আধুনিক, যুগোপযোগী, ডিজিটাল বহুতল গ্রন্থাগার কমপ্লেক্স নির্মাণ; সমস্যার আশু সমাধানকল্পে গ্রন্থাগার কমপ্লেক্স নির্মাণ না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো একটি ভবনকে অস্থায়ী গ্রন্থাগার হিসেবে ব্যবহারের ব্যবস্থা করা; গ্রন্থাগারে বহিরাগত শিক্ষার্থীদের অনুপ্রবেশ বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ ও জরুরি বহির্গমনে সিঁড়ি নির্মাণ করার দাবি আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছি। এখনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের ছাত্র আরশ মিয়া বাংলানিউজকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারীদের জন্য পরপর বহুতল ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল উদ্দেশ্য বিদ্যা অর্জনের প্রধান সহায়ক লাইব্রেরির কোনো উন্নয়ন করা হচ্ছে না। কর্তৃপক্ষের উচিৎ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে লাইব্রেরির সমস্যা সমাধান করা।
মানববন্ধনে ‘লাইব্রেরিতে সিট নাই, ডাকসুর দরকার নাই, এতো এতো ভবন হয়, লাইব্রেরি কেন নয়!, ২০ তলা ভবন হয় লাইব্রেরিতে সিট নাই, বহিরাগত মুক্ত লাইব্রেরি চাই, ঢাবি তুমি ঘুমাও নাকি?, লাইব্রেরিতে সিট নাই! ডাকসু ঘুমায় কেন?, পড়তে এসে লাইন কেন?’ প্রভৃতি লেখা প্ল্যাকার্ডও প্রদর্শন করেন শিক্ষার্থীরা।
বাংলাদেশ সময়:১৭৪৫ ঘণ্টা, আগস্ট ২৮, ২০১৯
এসকেবি/এমএ