রোববার (০১ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদিক্ষণ করে অমর একুশ পাদদেশে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেয় বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ, জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোট ও বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জাবি শাখার নেতাকর্মীরা।
মিছিল পরবর্তী সমাবেশে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক জয়নাল আবেদীন শিশির বলেন, সোহায়েবের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। অবিলম্বে নির্যাতনকারীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সদস্য রাকিবুল রনি বলেন, এর আগে পত্রিকা মারফত জানতে পেরেছিলাম যৌক্তিক আন্দোলন দমাতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ছাত্রলীগের সঙ্গে মিটিং করেছে। সেই ঘটনার পরপরই সোহায়েবের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। অপরিকল্পিত উন্নয়ন ও লুটপাটের বিরুদ্ধে কথা বলার কারণে এই হামলা। প্রত্যেকটা হলে হলে অস্ত্রের মহড়া চলে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের অনিয়মকে বৈধতা দিতে ছাত্রলীগকে ভ্যানগার্ড হিসেবে ব্যবহার করছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।
মিছিলে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন- জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের দপ্তর সম্পাদক মারুফ মোজাম্মেল, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সংগঠক অংশুমান রায়, ছাত্রফ্রন্ট (মার্ক্সবাদী) বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক সুদীপ্ত দে প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০১, ২০১৯
এসএ/