অন্যদিকে ইবতেদায়িতে ৭ হাজার ৪১০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ৭ হাজার ১০৭ জন পরীক্ষার্থী। জেলায় পাসের হার ৯৫ দশমিক ৯১ শতাংশ।
জেলা শিক্ষা অফিস জানায়, পিইসিতে পাশের হারে জেলার শীর্ষে রয়েছে সোনাগাজী। এ উপজেলা থেকে ৪ হাজার ১১৯ জন পরীক্ষার্থী এবারের সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৪ হাজার ৮৫ জন।
পাসের হারে জেলায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দাগণভূঞা উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ৪ হাজার ৩৭৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ৪ হাজার ৩৩১ জন। পাসের হার ৯৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৩৪ জন শিক্ষার্থী।
পাসের হারে তৃতীয় স্থানে রয়েছে পরশুরাম উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ১ হাজার ৬৯৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে কৃতকার্য হয়েছে ১ হাজার ৬৬৯ জন। পাসের হার ৯৮ দশমিক ৫২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৪ জন শিক্ষার্থী।
পাসের হারে এরপরেই রয়েছে ফেনী সদর উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ৮ হাজার ৮৪৯ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ৮ হাজার ৫৫৩ জন। পাসের হার শতকরা ৯৬ দশমিক ৯৫। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৪৫৯ জন শিক্ষার্থী।
পাসের হারে সবার নিচে রয়েছে ফুলগাজী উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ১ হাজার ৮৬৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ১ হাজার ৭৮২ জন। পাসের হার ৯৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪২ জন শিক্ষার্থী।
অন্যদিকে ইবতেদায়িতে জেলা থেকে ৭ হাজার ৪১০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করে ৭ হাজার ১০৭ জন। জেলায় পাসের হার ৯৫ দশমিক ৯১ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৫৭ জন পরীক্ষার্থী।
ইবতেদায়িতে পাসের হারের ভিত্তিতে জেলায় শীর্ষস্থানে রয়েছে ফুলগাজী উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ৪৩৯ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪৩৭ জন। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৫৪ শতাংষ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪ জন শিক্ষার্থী।
এরপরে রয়েছে সোনাগাজী উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ১ হাজার ২৯৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে কৃতকার্য হয়েছে। ১ হাজার ২৭৭ জন। পাসের হার ৯৮ দশমিক ৩৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪০ জন শিক্ষার্থী।
পাসের হারে এরপর রয়েছে ছাগলনাইয়া উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ১ হাজার ১৮৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ১ হাজার ১৬২ জন শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৭ দশমিক ২৪ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৬ জন।
পাসের হারে চতুর্থ স্থানে রয়েছে দাগনভূঞা উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ১ হাজার ৪৩১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ১ হাজার ৩৬৯ জন। পাসের হার ৯৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩২ জন পরীক্ষার্থী।
পাসের হারে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ফেনী সদর উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ২ হাজার ৫০৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২ হাজার ৩৯২ জন। পাসের হার ৯৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮৫ জন।
পাসের হারে সর্বনিম্ন অবস্থানে রয়েছে পরশুরাম উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ৫৪৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ৪৭০ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ জন পরীক্ষার্থী।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নূরুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, ফলাফল সন্তোষজনক। বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার মান বাড়াতে জেলা প্রশাসনের তদারকি ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের প্রচেষ্টার ফলে এ ফলাফল অর্জন সম্ভব হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০১, ২০২০
এসএইচডি/এসআরএস