বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন লঙ্ঘন করায় এ নোটিশ পাঠান ওই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মু. আলী আসগর৷
সোমবার (১১ মে) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জ্যেতির্ময় বড়ুয়া অধ্যাপক আলী আসগরের পক্ষে এ নোটিশ পাঠান।
মঙ্গলবার (১২ মে) বিকেলে তিনি বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
নোটিশপ্রাপ্ত প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এম আব্দুস সোবহান, উপ-উপচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা এবং অধ্যাপক চৌধুরী মোহাম্মদ জাকারিয়া, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এম.এ বারী এবং কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক সালেহা জেসমিন।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়, অধ্যাপক সাইফুল ইসলামকে ২০১৭ সালের ৯ মে তিন বছরের জন্য ক্রপ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের সভাপতি হিসেবে নিয়োগ দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। যার মেয়াদ শেষ হয় চলতি বছরের ৮ মে। জ্যেষ্ঠতার নিয়ম অনুযায়ী অধ্যাপক সাইফুল ইসলামের পর অধ্যাপক মু. আলী আসগর সভাপতি হওয়ার কথা।
কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অধ্যাপক আলী আসগরকে বাদ দিয়ে অপেক্ষাকৃত জুনিয়র শিক্ষক আবুল কালাম আজাদকে সভাপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়। যা বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৭৩ এর ২৯ ধারার (৩) (১) জ্যেষ্ঠতার নিয়ম লঙ্ঘন করে।
জানতে চাইলে অ্যাডভোকেট জ্যেতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘প্রশাসনের পাঁচ কর্তাব্যক্তিকে এক সপ্তাহের মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে। তারা জবাব দিতে ব্যর্থ হলে আমরা পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করব। ’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এম.এ বারী বলেন, ‘আমি এখনো কোনো নোটিশ হাতে পাইনি। নোটিশ পেলে সেটা দেখে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৬ ঘন্টা, মে ১২, ২০২০
আরএ