ঢাকা, শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিনোদন

‘দ্য লাস্ট চ্যাপ্টার’ নিয়ে তারা

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭১১ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০১৬
‘দ্য লাস্ট চ্যাপ্টার’ নিয়ে তারা

‘আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই বেশিরভাগ কাজ করেছি। সেখানে শুটিংয়ের জন্য অনুমতি পেতে বেশ ঘাম ঝরাতে হয়েছে।

এ ছাড়া একদিন আমরা শুটিংয়ে চার ঘণ্টা বৃষ্টিবন্দি ছিলাম’- বলছিলেন কৌশিক শংকর দাশ। ‘দ্য লাস্ট চ্যাপ্টার’ নামের একটি নাটক তৈরির অভিজ্ঞতা জানালেন তিনি।  

রায়ান, অভি ও শুন্যতা- এই তিন বন্ধু একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে। তাদের মধ্যে বন্ধুত্বের কমতি নেই। সারাদিন হাসি-আড্ডার মধ্য দিয়েই সময় কাটে তাদের। মনের অজান্তে ধীরে ধীরে শুন্যতাকে ভালোবেসে ফেলে রায়ান ও অভি। কিন্তু দু’জনের কেউই মনের কথা বলতে পারে না।  

তবে দুই বন্ধুর পরিবর্তন বুঝতে পারে শুন্যতা। কিন্তু সে না বোঝার ভান করে থাকে। এরই মধ্যে রায়ান ও অভির মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। তারা একে অপরের ছায়াও মাড়ায় না। এ পরিস্থিতিতে শুন্যতা বুঝতে পারে তার ভুলগুলো। এ কারণে আলভী ও রজতের জীবন থেকে নিজেকে সরিয়ে নেয় শুন্যতা। এটি ‘দ্য লাস্ট চ্যাপ্টার’ নাটকের গল্প।  

এতে শুন্যতা চরিত্রে অভিনয় করেছেন ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর। তার বিপরীতে আছেন রজত ও আলভী। রজত হলেন রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি দম্পতির পুত্র। আর ‘হ্যান্ডসাম দি আলটিমেট ম্যান’ প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় রানার আপ হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন আলভী।

‘দ্য লাস্ট চ্যাপ্টার’ লিখেছেন আওরঙ্গজেব। এটি একটি ত্রিকোণ প্রেমের গল্প। নাটকটির শেষে গল্পের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্য দেখানো হবে, এজন্যই এর নাম রাখা হয়েছে ‘দ্য লাস্ট চ্যাপ্টার’। উত্তরার দিয়াবাড়িতেও নাটকটির দৃশ্যধারণ করা হয়েছে। ঈদে চ্যানেল নাইনে প্রচার হবে এটি।

বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৪ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০১৬
জেএম/জেএইচ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।