প্রথমে কানাঘুষা… পরে ফিসির…ফিসির… অভিযোগ পাল্টা অভিযোগের পর এখন চলছে সংবাদ সম্মেলনের পাল্টা সংবাদ সম্মেলন।
কথা উঠেছে… ডুব নাকি হূমায়ুন আহমেদের জীবনকে ঘিরে।
যে ছবি আলোর মুখ দেখেনি তার কনটেন্ট নিয়ে এখন যা কিছু বলা হচ্ছে তা এই নাকি… হয়তো এসব শব্দেই বলতে হবে। কিন্তু প্রিভিউ কমিটি প্রথম ছাড় দিয়ে পরে আবার আটকে দেওয়ার পেছনে শাওনের যে একটা প্রভাব রয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
কিন্তু ছবির নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী নাছোরবান্দা। বেশ ক’টি ভালো ভালো ব্যতিক্রমধর্মী ছবি বানিয়ে তার নামও দেশের গণ্ডি ছাড়িয়েছে বৈকি। আর সে কারণে তার ডুবও কিন্তু দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে পাখা বিস্তার করেছে বিদেশে। বলিউডের নামকরা অভিনেতা ইরফান খান সে ছবিতে প্রধান ভূমিকায়। রয়েছেন কোলকাতার অভিনেত্রী পার্নো মিত্রও। আর অপর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় স্বয়ং নির্মাতা ফারুকীর স্ত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা। রূপে..গুনে..নামে তিনিও কম যান না।
ফলে লড়াইটা জমে উঠেছে… শেয়ানে শেয়ানে লড়াই বলতে যা বুঝায়।
তা হোক লড়াই… দেখা যাক কোন পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে।
ফারুকী বলছেন… এটি নিছক একটি মৌলিক গল্প… তার সঙ্গে কারো জীবনের ঘটনা মিলে গেলে তার কিছুই করার নেই। আর সে জন্য তিনি দায়বদ্ধও না। একটি মহল তার ছবিটি আটকে দিয়ে ক্ষতি করতে চাইছে। আর শেষ দেখতে তিনি প্রয়োজনে আদালতের দ্বারপ্রান্তেও যাবেন।
শাওন অবশ্য এখুনি আদালতের কথা ভাবছেন না… তিনি বলছেন প্রিভিউ কমিটির ওপরই তার ভরসা… তারাই পারবেন ‘ডুব’কে চিরতরে তলিয়ে দিতে।
কিন্তু সে কি সম্ভব? দেখাই যাক না! নিশ্চয়ই সময় বলে দেবে সে কথা। তবে এটা সত্য… এসব ঘটনায় ডুব নিয়ে সাধারণে আগ্রহ বেড়েছে বই কমেনি।
বাংলাদেশ সময় ২০১৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৭
এমএমকে