ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটিজ অব ইন্ডিয়া (পূর্বাঞ্চল) ও নন্দন যৌথভাবে এই উৎসবের আয়োজন করছে। ২১ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছে ১০ ছবির উৎসব।
বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে বাংলানিউজের কথা হয় জ্যোতিকা জ্যোতির সঙ্গে। এ আয়োজন নিয়ে উচ্ছ্বসিত তিনি।
জ্যোতি বলেন, ‘বাংলাদেশ সম্পর্কে এখানকার মানুষদের বেশ আগ্রহ। আমাদের চলচ্চিত্র, সাহিত্য, গান, মুক্তিযুদ্ধ প্রভৃতি বিষয় ওরা খুব জানতে চান। আমার ছবিটি সম্পর্কেও তাদের নানামুখী মন্তব্য পেয়েছি। শুধু ভালো, শুধু খারাপ, মোটাদাগে এসব মন্তব্য নয়। তারা একধরনের পর্যবেক্ষণমূলক মন্তব্য করতে পছন্দ করে। আমি বেশ সুন্দর সময় কাটাচ্ছি। দেশের বাইরে দেশের ছবি নিয়ে উৎসব, ভাবতেই অন্যরকম লাগছে। ’
জ্যোতি আরও জানান, এর আগেও ভারতে যাওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। এবারের ভ্রমণ একটু আলাদা। কারণ, এবার তার সঙ্গে গিয়েছেন তার মা। জ্যোতি জানান, পশ্চিমবঙ্গে তার খালা ও মামা থাকেন। পঁচিশ বছর পর ভাই-বোনদের সঙ্গে মিলিত হবেন জ্যোতির মা। সব মিলিয়ে উৎসব শেষ করে তার ঢাকায় ফিরতে কয়েকদিন দেরিই হবে।
উৎসবে ২২ ফেব্রুয়ারি দেখানো হবে আবু শাহেদ ইমনের ‘জালালের গল্প’ ও মোরশেদুল ইসলামের ‘আমার বন্ধু রাশেদ’, তৃতীয় দিন থাকছে আহসান কবির লিটনের ‘প্রত্যাবর্তন’ ও অমিতাভ রেজা চৌধুরীর ‘আয়নাবাজি’ ও ২৪ ফেব্রুয়ারি দেখানো হবে শবনম ফেরদৌসীর ‘ভাষাজয়ীতা’, খন্দকার সুমনের ‘পৌনঃপুনিক’, তাসমিয়া আফরিনের ‘কবি স্বামীর মৃত্যুর পর আমার জবানবন্দি’ ও নূরুল আলম আতিকের ‘ডুবসাঁতার’।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৭
এসও