প্রত্যেক বিবাহিতাকেই কোনও না কোনও সময় প্রশ্নটা শুনতে হয়। বিদ্যা বালানও এর ব্যতিক্রম নন।
প্রশ্ন করা হলে বিদ্যার সাফ জবাব, ‘এটা খুব বিরক্তিকর প্রশ্ন। আমি তো অন্য কোনো কারণেও চিকিৎসকের কাছে যেতে পারি। আর বিয়ের পর মেয়েরা চিকিৎকের কাছে গেলেই কেন এটা নিয়ে ফিসফাস শুরু হবে?’
বিদ্যা আরও জানান, সন্তান নেওয়া-না নেওয়ার সিদ্ধান্তটা সম্পূর্ণ তার ও তার স্বামী সিদ্ধার্থর। তারাই কেবল এটা নিয়ে আলোচনা করতে পারেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজ তেমন নয়। প্রতিবেশি বা আত্মীয়রাও এই বিষয়টা নিয়ে প্রশ্ন করেন। এটা একেবারেই ঠিক নয়। ’
একটি পুরনো ঘটনার কথা উল্লেখ করে বিদ্যা ভারতীয় গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘আমার বিয়ের দিন এক কাকা বলেছিলেন পরের বার যখন তোদের সঙ্গে দেখা হবে তখন যেন তিনজনকে দেখতে পাই। তখনও আমাদের হনিমুনের প্ল্যানও হয়নি। হেসে উড়িয়ে দিয়েছিলাম কথাটা। আরে আমি তো সন্তান তৈরির যন্ত্র নই। আর যে ভাবে জনসংখ্যা বাড়ছে, তাতে কারও যদি সন্তান নাও হয় তা হলেই বা সমস্যা কী!’
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৮ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৭
এসও