সোমবার (২০ মার্চ) দুপুরে বাংলানিউজের সঙ্গে আলাপে শিবলী বলেছেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমরা চারজন বসেছিলাম শিল্পী আসিফ আকবরের অফিসে। তার কাছ থেকে বেশ কিছু বিষয়ে অবগত হয়েছি আমরা।
এ ক্ষেত্রে কী গীতিকারদের নতুন কোনো সংগঠন তৈরি হতে যাচ্ছে— এমন প্রশ্নের জবাবে শিবলী বলেন, ‘না। আমরা কোনো সংগঠন করছি না। তবে সংগঠিত হচ্ছি। এটা সময়ের দাবি। ’
শিবলী জানান, ক’দিনের মধ্যে গীতিকারদের অংশগ্রহণে সভা হবে, সেখানেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এমন একটি প্রক্রিয়া করা হবে, যাতে গীতিকাররা কোথাও বঞ্চিত না হন। প্রকাশিত গানগুলো গীতিকারার কপিরাইট করিয়ে নেবেন। প্রয়োজনে আইনজীবি নিয়োগ দেওয়া হবে। তিনিই দেখবেন কোথায় কার কতো পাওনা রয়েছে, কোথায় কার অধিকার বিঘ্নিত হচ্ছে।
সংগীতাঙ্গনে নানা ধরনের উন্নতি সাধিত হলেও গীতিকারদের পারিশ্রমিক বা সম্মানি বাড়েনি। অনিশ্চিত রয়ে যাচ্ছে তাদের রয়্যালটির বিষয়টি। এসব ব্যাপারে ঐক্য গড়ার ডাক দিয়েছেন শিবলী-মারজুক-তরুণ-রাজীব।
সম্প্রতি এই চার গীতিকবি এ ব্যাপারে কথা বলেছেন ফেসবুক লাইভেও। সেখানে বলা হয়েছে, ‘তিন দশকে গানের একটি ইন্ডাস্ট্রি দাঁড়িয়েছে। এখান থেকে কোটি কোটি টাকা রান হয়েছে। যেখান থেকে লাভবান হয়েছে অডিও কোম্পানি, শিল্পী ও কম্পোজাররা। কিন্তু সবচেয়ে অবহেলিত রয়ে গেছে গীতিকাররা। …এর একটা সুরাহা হওয়া দরকার। ’
* শুনুন গীতিকবিদের কথা:
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৮ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০১৭
এসও