অভিনেতা মিজু আহমেদ বলেন, ‘শিল্পীকে একজন ভালো মানুষ হতে হয়। সবার আলোচনায় এটাই বোঝা যাচ্ছে, দিতি একজন ভালো মনের মানুষ ছিলেন।
অভিনেতা সুব্রত বলেন, ‘দিতি প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন আমার সাথে। ছবির নাম ছিলো ‘চলার পথে’। সাদাকালো সেই ছবিটি সেন্সর হলেও মুক্তি পায়নি। এরপর অনেক ছবি করেছি একসঙ্গে। সবশেষ ‘রাজাবাবু’ ছবিতে তাকে পেয়েছিলাম। ’
অভিনেত্রী দিলারা বলেন, “দিতির সঙ্গে তিনটি ছবি করেছি। আমি, সোহেল চৌধুরী আর দিতি খুব কাছের মানুষ ছিলাম। দেশের বাইরে একসঙ্গে কয়েকবার গিয়েছি। দিতি খুব প্রাণখোলা মানুষ ছিলো। অপেক্ষাকৃত জোড়ে হাসতো ও কথা বলতো। এ নিয়ে আমি জিজ্ঞেস করলে বলতো, ‘এটাই আমার আইডেন্টিটি। ”
অমিত হাসান বলেন, ‘আমি অধিকাংশ ছবিতে দিতি আপাকে বোন বা ভাবির চরিত্রে পেয়েছি। সব মিলিয়ে তাকে পারিবারিক সদস্যই মনে করতাম। আমার মনে হয়, এমন কোনো মানুষ পাওয়া যাবে না, যার সঙ্গে দিতি আপার মন কষাকষি হয়েছিলো। ’
চিত্রনায়ক জায়েদ খান বলেন, ‘আমি যতোটুকু কাছে পেয়েছি, তাকে হাসি-আনন্দে ভরা মানুষ হিসেবে চিনেছি। আজকের এই উপস্থিতি প্রমাণ করে দিতি সবার হৃদয়ে আছেন। ’
দিতির প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী অনুষ্ঠানে এফডিসির জহির রায়হান কালারল্যাব মিলনায়তনে আরও উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা আহমেদ শরীফ, নাসরীন, আমির সিরাজী, সিরাজ হায়দার, ওমর সানী, চিত্রনায়ক সাইমন, ইমন প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪১ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০১৭
এসও