খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব এটি। বছরজুড়ে এই দিনটির জন্য অপেক্ষা করেন এই ধর্মের মানুষেরা।
বড়দিন নিয়ে বাংলানিউজের সঙ্গে আলাপকালে এন্ড্রু কিশোরের বলেন, আমার জীবনে এক্সক্লুসিভ বলতে কিছু নেই। আমার কাছে সব দিনই সমান। কাজ হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কাজটাই আমার কাছে বড় ধর্ম। তাই বড়দিনও স্পেশালভাবে উদযাপন করি না বা কোনো প্ল্যানও থাকে না।
তবে ছোট বেলায় অন্যদের মতো তিনিও বড়দিন উদযাপন করতেন। বন্ধুদের সঙ্গে গির্জায় ঘুরে ঘুরে আনন্দে মেতে উঠতেন। তিনি বলেন, ছোটবেলার বড়দিনে বেশ আকর্ষণ কাজ করতো। বড়দিন আসার কয়েকদিন আগে থেকেই ক্রিসমাস ট্রি সাজাতাম। সবাই মিলে ক্রিমাস ট্রি দেখতে বের হতাম। সান্তা ক্লজ থেকে নানা রকম উপহার পেতে ভালো লাগতো।
প্লেব্যাক সম্রাট খ্যাত এই সংগীতশিল্পীর এবারের বড়দিন কাটাবে স্টেজ শো করে। তিনি বলেন, প্রতি বড়দিনে কোনো না কোনোভাবে কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকি। এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটছে না। রাজশাহী স্টেডিয়ামে এবার অনেক বড় আয়োজনের একটা কনসার্ট হতে যাচ্ছে। সেখানে গান পরিবেশন করবো।
সিনেমার গানে এন্ড্রু কিশোরের যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৭ সালে। আলম খানের সুরে ‘মেইল ট্রেন’ সিনেমার সেই গানটি ছিল ‘অচিনপুরের রাজকুমারী নেই যে তার কেউ’।
‘জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প’, ‘হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস’, ‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে’ ও ‘আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের শিল্পী এই গুণী মানুষটি।
বাংলাদেশ সময়: ০৯০১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৭
জেআইএম/আইএ