বেলজিয়ামের ড. গুইস্লেইন মিউজিয়ামের উদ্যোগে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। মানসিক অসুস্থতা বিষয়ে ভ্রান্ত ধারণা দূর করে সচেতনতা বৃদ্ধির কাজে প্রভাবশালী কাজ করেন যে ব্যক্তি বা প্রকল্প, তাদেরকে অনুপ্রাণিত করতেই এই সম্মাননা প্রদান করা হয়।
দীপিকার টিএলএলএলএফ ভারতে মানসিক অসুস্থতা বিষয়ে ইতিবাচক আলোচনার মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অনেক মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে টপকে দীপিকার ফাউন্ডেশন এই সম্মাননা অর্জন করে।
দীপিকা নিজেই একসময় প্রচণ্ড হতাশা ও বিষণ্নতায় ভুগতেন। এমনকি বেঁচে থাকার ইচ্ছাও হারিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। এরকম পরিস্থিতিতে তার মা পাশে এসে দাঁড়ায়। মায়ের সহায়তায় ডায়াগনোসিস মেডিকেশনের মধ্য দিয়ে মানসিকভাবে সুস্থ-সুন্দর হয়ে ওঠে তিনি।
এটাই ছিল দীপিকার প্রেরণা। তার ভাষায়, আমরা যেমন শারীরিক সমস্যাগুলো নিয়ে কথা বলি, একইভাবে মানসিক সমস্যাগুলো নিয়েও মানুষ কথা বলুক। এটাই আমার ইচ্ছা।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪, ২০১৯
এমকেআর