এবার সমিতির ২১টি পদের মধ্যে নির্বাচন হচ্ছে ১৮টি পদে। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় বাকি তিন পদের প্রার্থীকে সংগঠনটির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচিত ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।
পড়ুন: শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
১৮টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৭ জন প্রার্থী। সমিতির সর্বশেষ সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান আবারও প্যানেল নিয়ে একসঙ্গে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মিশার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন চিত্রনায়িকা মৌসুমী। আর সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদের বিপক্ষে লড়ছেন ইলিয়াস কোবরা।
এছাড়া সহ-সভাপতি পদে লড়ছেন-মাসুম পারভেজ রুবেল, মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও নানা শাহ। এখান থেকে দু’জন নির্বাচিত হবেন।
পড়ুন: ভোটকেন্দ্রের ভেতর সিসিটিভি, ভোটারদের সামনে মনিটর
সাংকোপাঞ্জা ও আরমান সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে, জাকির হোসেন ও ডন সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে এবং নূর মোহাম্মদ খালেদ আহমেদ ও মামুনুন হাসান ইমন আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আফজাল শরীফ, আলীরাজ, আলেকজান্ডার বো, আসিফ ইকবাল, বাপ্পারাজ, রোজিনা, অঞ্জনা সুলতানা, অরুণা বিশ্বাস, জেসমিন, শামীম খান, মারুফ আকিব, রোজিনা, নাসরিন ও জয় চৌধুরী ১১টি কার্যকরী সদস্য পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
পড়ুন: মিশা ও মৌসুমীর মধ্যে একজনকে ভোট দিতে কষ্ট হয়েছে: অনন্ত
এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছে চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন। নির্বাচনে মোট ভোটার ৪৪৯ জন। সভাপতি পদে শুরুতেই ভোট দিয়েছেন মিশা এরপর স্বতন্ত্র প্রার্থী মৌসুমী। এরপর অন্যান্য ভোটার তাদের ভোট দিতে শুরু করেন।
উৎসবমুখর পরিবেশে এদিন নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়। এ নিয়ে শিল্পীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেছে।
এদিন ভোট দিতে বাংলাদেশের চিত্রজগতের সব তারকা শিল্পীদের আগমনে এফডিসি এক নক্ষত্রের মেলায় পরিণত হয়।
বিকেল ৫টায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়। এখন ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৫, ২০১৯
জেআইএম/এমকেআর