তার এই সংগঠনের নাম ‘সাফিয়া ফাউন্ডেশন ফর এডুকেশনাল ডেভেলপমেন্ট’। এ বিষয়ে সালমা বাংলানিউজকে বলেন, ‘মানবিক কাজ করার মনোভাব আমার সব সময়ই ছিল।
সালমা আরও বলেন, ‘এরই মধ্যে ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট বড়দাস পাড়ায় ৩০০ শিশুকে শিক্ষা উপকরণ ও খাদসামগ্রী প্রদান করেছি। সামনে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন স্কুলে ধারাবাহিকভাবে এই কাজটি করবো। ধীরে ধীরে দেশব্যাপী মানবিক এই কাজের ধারা অব্যাহত রাখবো। ’
এ বিষয়ে মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টও দিয়েছেন সালমা। সেখানে লিখেন, ‘জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলাম মানবিক উন্নয়নে কাজ করার মাধ্যমে। শিক্ষার প্রসারে সর্বদা কাজ করবো। কোমলমতি শিশুসহ সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে নিজের ফাউন্ডেশন ‘সাফিয়া ফাউন্ডেশন ফর এডুকেশনাল ডেভেলপমেন্ট’র মাধ্যমে কাজ করে যাবো। ’
‘মানবিক উন্নয়নে প্রধান এবং একমাত্র হাতিয়ার শিক্ষা। তাই বাকি জীবনটা আমি ও আমার স্বামী মিলে শিক্ষা নিয়ে একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাবো, ইনশাল্লাহ্। আমাদের মতো ক্ষুদ্র মানুষের প্রচেষ্টা যদি সামান্য হলেও সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে, সেটাই হবে পরম পাওয়া। সেই সঙ্গে সমাজের বিত্তবান মানুষদেরকে আহবান করবো তারা যেনো সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন, পিছিয়ে পড়া জনপদের মানুষদের উন্নয়নে। ’
‘সুন্দর দেশটা আরও সুন্দর হোক, সকলের সুশিক্ষা নিশ্চিত হোক। হালুয়াঘাট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের শিক্ষা উপকরণ খাতা-কলম, খেলার সরঞ্জামাদি বিতরণ’সহ দুপুরের খাবার পরিবেশন করলাম। স্কুল কর্তৃপক্ষসহ স্থানীয় সকলকে ধন্যবাদ- আমাদেরকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানোর জন্য। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৯, ২০১৯
ওএফবি