হে বন্ধু, বঙ্গবন্ধু তোমার কালো ফ্রেমের চশমাটা আমাকে দাও
আমি চোখ দিয়ে দেখবো এ দেশটাকে তুমি কতো ভালোবাসো
যতোবার চাই কাছে পেতে, ততোবার তুমি আসো
আমার গানের মতো আসো, আমার কবিতার মতো আসো।
কবিতাটি প্রসঙ্গে গাজী মাজহারুল আনোয়ার বাংলানিউজকে বলেন, ‘যুদ্ধে জয় লাভের পর বঙ্গবন্ধুকে অনেকেই অনেক উপহার দিতে থাকলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগে বিশ্বজিৎ এই কবিতাটিকে গান বানানোর জন্য আমার অনুমতি চাই। আমি বললাম, এটা তো আনন্দের খবর। কাজ শুরু করো। এরপর মূল কবিতাটা ঠিক রেখেই গানটি তৈরি করেন বিশ্বজিৎ। প্রাথমিক অবস্থায় গানটি শুনেছি, ফাইনাল ট্র্যাকটি অচিরেই আমাকে শোনাবে বলে বিশ্বজিৎ জানালো। সবকিছু ঠিকঠাক মতো করতে পারলে আশা করি ভালো কিছুই দাঁড়াবে। ’
গাজী মাজহারুল আনোয়ারের কথায় বিশ্বজিতের কণ্ঠে ‘হে বন্ধু, বঙ্গবন্ধু’ গানের সংগীতায়োজন করেছেন গুণী সংগীত পরিচালক মানাম আহমেদ। সুরারোপে ক্লোজআপ তারকা কিশোর দাস।
গানটিকে ঘিরে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তৈরি হচ্ছে তার জীবনীভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র। এটি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে প্রকাশ করা হবে বলে একুশে পদকপ্রাপ্ত গীতিকবি মাজহারুল আনোয়ার জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ৩১, ২০১৯
ওএফবি