ঢাকা: ছবি কথা বলে। আর তাইতো আমরা সুন্দর মুহূর্তগুলোকে ফ্রেমবন্দি করে রাখি।
প্রাণিজগতের এসব জীবন প্রবাহ অনেকেই ক্যামেরায় ধারণ করে রাখেন। সেসব ছবিগুলোই বলে দেয়, জীবনের চঞ্চলতা, বিকাশ ও নান্দনিকতায় মানুষের তুলনায় প্রাণিরাও পিছিয়ে নেই কোনও অংশে।
তবে দেরি কেন! চলুন দেখে নেওয়া যাক এরকম অসাধারণ কিছু ছবি। দ্বিতীয় পর্বে ছবি থাকছে ১০টি।
চারদিকে শুধু বরফ আর বরফ। ধবধবে সাদা বরফের পাহাড়। একাকীত্ব কাটাতেই বোধহয় ভ্রমণে বেরিয়েছে এই সাদা ভাল্লুক।
তিনমাস বয়সী বানরছানা। হিটার ফ্যানের সামনে বসে আঙুল চুষছে। ক্যামেরা দেখেই পোজ দিয়ে আটখানা। চীনের ইউনান প্রদেশের কুনমিং বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ পার্ক থেকে ছবিটি তোলা।
চীনের শহরতলীর পাটাতনে বাসা বেঁধেছে সোয়ালো পাখি পরিবার। সারাদিনের সংগ্রহ করা খাবার এনে খাওয়াচ্ছে তার ছোট চার ছানাকে। বাচ্চারাও হা করে আছে খাওয়ার জন্য।
গন্ডার ছানার চুপচাপ পাতা খাওয়া। কেনিয়ার এক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে তার নিবাস।
বাদামি সাদা বর্ণের শেয়াল মামা হাঁটছে বনের পথ ধরে। পশ্চিম বেলারুশের মিনস্কের নেলিবক্সকায়া পুসচা রিজার্ভে মামা থাকেন। তিনি কত বড় মাপের ধূর্ত, সেটা তার চোখদুটোই বলে দিচ্ছে।
জাপানের মেকাকাস তুষার বানর দম্পতি কোনো এক বসন্তে ঠাঁই করে নিয়েছে ইয়ামানোচি শহরের তুষারাবৃত উপত্যকায়।
গাছের উপর এক পায়ে ভর করে বসে আছে পেঁচাটি। কী তার ভাবগাম্ভীর্য! দেখে মনে হচ্ছে, নিজ গোত্রের রাজা সে।
ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় উপনিবেশ ব্ল্যাকেনি পয়েন্টে সদ্য জন্ম নেওয়া সীলশাবক। নুড়িপাথরের উপর শুয়ে কী যেন ভাবছে।
দলবদ্ধ হলে কত কিই না করা যায়! তাইতো পাখিরা ঝাঁক বেঁধে আকাশের বুকে বানিয়ে ফেললো বিশাল মাপের হার্টশেপ।
বাংলাদেশ সময়: ০২৩৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৫