ভারতের গুয়াহাটির ইন্দিরা গান্ধী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৪টায় ‘ই’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে মিনেরভা পাঞ্জাবের মুখোমুখি হয় আবাহনী। পরের পর্বে যেতে ড্র করলেই চলতো, এমনকি হেরে গেলেও সম্ভাবনা থেকে যেত।
ম্যাচের শুরু থেকেই বেশ গোছানো ফুটবল উপহার দেয় আবাহনী। ১০ম মিনিটেই আবাহনীর হাইতিয়ান ফরোয়ার্ড কেরভেন্স ফিলস বেলফোর্টের শট অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। ২২তম মিনিটে একই ঘটনা ঘটে মামুনুল ইসলামের ক্ষেত্রেও। সুযোগ নষ্ট হয় মিনেরভারও। ফলে প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশুন্যভাবে।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই দারুণ এক সুযোগ পেয়েও জাল খুঁজে নিতে ব্যর্থ হন জুয়েল রানা। মাঝে দুই দলের খেলায় ছন্দপতন দেখা যায়। তবে শেষ মুহূর্তে কাঙ্ক্ষিত গোলের দেখা পেয়ে যায় আবাহনী। জীবনের কর্নার কিক থেকে হেড করে বল পেয়ে যান সাইঘানি। তিনিও বলে হেড করেই জাল খুঁজে নেন।
এর আগে ঢাকার মাঠে এই দলটির সঙ্গেই ২-২ গোলে ড্র করেছিল আকাশি-হলুদরা। এই ম্যাচটি তাই শক্তিমত্তার একটা পরীক্ষাও ছিল। আর তাতে দলটি বেশ ভালোভাবেই উতরে গেছে। ৬ ম্যাচ শেষে ৪ জয় ও ১ ড্রয়ে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই ইন্টার জোনাল প্লে-অফ সেমিফাইনালসে উঠেছে আবাহনী।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪০ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০১৯
এমএইচএম