মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) দুপুরে শজিমেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আরিফুর রহমান তালুকদার বাংলানিউজকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, প্রথম ধাপে থাকা ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীদের সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।
ডা. আরিফুর রহমান জানান, জাতীয় গাইড লাইন মেনে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। এজন্য ১০ সদস্য বিশিষ্ট বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বোর্ডের সদস্যরা অত্যন্ত দায়িত্বশীলতার সঙ্গে আন্তরিকভাবে রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন।
শজিমেকে চিকিৎসাধীন রোগীরা প্রথম ধাপে রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ভয়ের কোনো কারণ নেই। যথাযথভাবে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আশা করি, দ্রুত সুস্থ হয়ে তারা বাড়ি ফিরতে পারবেন। এছাড়া যারা ঢাকায় যেতে চাচ্ছেন, তাদের ছাড়পত্র দেওয়া হচ্ছে।
জেলার সিভিল সার্জন ডা. গওসুল আজম চৌধুরী বাংলানিউজকে জানান, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত বগুড়া শহরের শামসুন্নাহার ক্লিনিকে চারজন ও ডক্টরস ক্লিনিকে একজন ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন। জেলা শহরের বাইরে দুপচাঁচিয়া উপজেলায় সুপ্রিম ক্লিনিকে আরও একজন রোগী ভর্তি রয়েছেন।
বগুড়ায় এডিস মশার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি জানিয়ে সিভিল সার্জন জানান, ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্তরা সবাই ঢাকায় থেকে বা গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন। ঢাকায় আক্রান্ত রোগীরা বগুড়ায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগী ও তাদের স্বজনদের কাছ থেকে এমন তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৪ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৯
এমবিএইচ/আরবি/