চিকিৎসার জন্য তারা রামেক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর আগে সোমবার (২৯ জুলাই) পর্যন্ত হাসপাতালে ৩৩ জন ভর্তি রয়েছেন।
রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক (ডিডি) ডা. সাইফুল ইসলাম ফেরদৌস বাংলানিউজকে বলেন, হাসপাতালে ভর্তি হলেও সবাই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়ে এসেছেন। এখন পর্যন্ত রাজশাহীতে আক্রান্ত হয়ে কেউ ভর্তি হননি। তবে আর মাত্র কয়েক দিন পরেই ঈদুল আজহা। সামনে সপ্তাহ থেকেই ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদ করতে সবাই রাজশাহীর বাড়িতে আসবেন। ফলে তাদের মধ্যে ডেঙ্গুর জীবাণু নিয়েও অনেক আসবেন। তাই ডেঙ্গু কর্নারের পাশাপাশি বাড়তি সতর্কতা হিসেবে রামেক হাসপাতালে আলাদা ওয়ার্ড খোলা হয়েছে।
হাসপাতালের ২৫নম্বর ওয়ার্ডকে আলাদাভাবে ডেঙ্গু ওয়ার্ড করা হয়েছে। এটি আগে চক্ষু ওয়ার্ড ছিল। একজন ডেঙ্গু রোগী সেখানে ভর্তিও রয়েছে। সেখানে বর্তমানে ১৭টি বেড রয়েছে। সেখানে আরও তিনটি বেড সংযুক্ত করে ওয়ার্ডটি মোট ২০ শয্যার আলাদা ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রূপ দেওয়ার কাজ চলছে।
আলাদাভাবে করা ওই ডেঙ্গু ওয়ার্ডে চারজন চিকিৎসক ও ছয়জন নার্স দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের রেজিস্ট্রার চিকিৎসকরা সেখানকার ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা কার্যক্রম মনিটরিং করবেন বলেও জানান রামেক হাসপাতাল উপ-পরিচালক।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১১ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৯
এসএস/ওএইচ/